আজ শনিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

খাগড়াছড়ি পুলিশের উদ্যোগে উৎসব অনুষ্ঠিত

মোবারক হোসেন, খাগড়াছড়ি: | প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ ০৮:৫০:০০ অপরাহ্ন | পার্বত্য চট্টগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পুলিশ সুপারের উদ্যোগে গ্রীষ্মকালীন মৌসুমি ফল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৩মে বৃহস্পতিবার দুপুরে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্সে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। গ্রীষ্মকালীন মৌসুমি ফল উৎসবে আম, কাঁঠাল, আনারস, লিচু, জামরুল, কলা, ডাব, নারিকেল, পেয়ারা, তরমুজ, তালশাঁস, পেপে, খেজুর, বেল, জাম্বুরা সহ বিভিন্ন জাতের দেশীয় ফল প্রদর্শন করা হয়।

 গ্রীষ্মকালীন ফলের সমাহার সেখানে যেনো একটি মনোমুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি করেছে। আম, কাঁঠাল, আনারস, লিচু, জামরুল ও কলা ডাব, নারিকেল, পেয়ারা, তরমুজ, তালশাঁস, পেপে, খেজুর, বেল, জাম্বুরাসহ বিভিন্ন জাতের দেশীয় ফল এর সুমিষ্ট ঘ্রাণ যেন অনুষ্ঠানটিকে আরো বিমোহিত করেছে। এরই মধ্যে জমকালো এই অনুষ্ঠানে নানা ধরণের ফলের স্বাদ নিতে সবাই মাতোয়ারা হয়ে উঠেন।

 

পুলিশ লাইন্সের ফোর্স এবং বিভিন্ন ইউনিট থেকে আগত পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতিতে ফল উৎসবের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর।

 

পুলিশ সুপার  বলেন, আমাদের দেশে প্রাকৃতিক ভাবেই মৌসুমি ফলের এক বিশাল সমারোহ আছে। দেশীয় ফলগুলো পুষ্টি ও গুণগতমানে অনন্য। নিয়মিত পুষ্টিকর ফল শারীরিক রোগব্যাধি থেকে দূরে রাখে।

তিনি বলেন, এখন জৈষ্ঠ্য মাস চলছে। বাজারে এখন গ্রীষ্মকালীন অনেক ফল পাওয়া যাচ্ছে। আমরা আমাদের জেলা পুলিশের সকল সদস্যদের নিয়ে এই গ্রীষ্মকালীন ফল উৎসবের আয়োজন করেছি। আজকে এখানে যারা উপস্থিত ছিল তারা সকলে এই ফল গুলোর স্বাদ উপভোগ করেছে।  আজকের দিনে সবাই মিলে একসাথে পুলিশ লাইনে মৌসুমি ফল খেতে পেরে মনে হচ্ছে বাড়িতে বসে আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে খাচ্ছি। 

 তিনি আরো বলেন, সুস্থ থাকতে ফল খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। এই ধরনের ফল উৎসব পুলিশ সদস্যদের শরীর সুস্থ ও সবল রাখবে।

 

এসময় উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা বলেন, সুস্থ ও সুন্দর জীবনের জন্য প্রাকৃতিক ফল খাওয়ার বিকল্প নেই। পুলিশ লাইন্সে ফল উৎসবের আয়োজন খুব ভালো লাগছে। ফল উৎসবের আয়োজনটি আমরা আনন্দের সাথে উপভোগ করছি। এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য পুলিশ সুপার মহোদয়কে আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই।

 

ফল উৎসবে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ 

বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।