মোঃ ইফসান খান ইমন,নাইক্ষ্যংছড়ি:
নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম থেকে শুরু করে আষারতলীর ৮নং ওর্য়াড পযর্ন্ত প্রতিদিন কোথাও না কোথাও সীমান্ত পিলারের মাঝ দিয়ে মিয়ানমারের ভিতর থেকে ভেসে আসে বিভিন্ন প্রকার বিস্ফোরণের বিকট আওয়াজ। তার মাঝে আবার নতুন করে যোগ হয়েছে মিয়ানমার সীমান্তে পুতে রাখা মাইন বিস্ফোরণের কারনে হতাহতের ঘটনা,বিগত দুই মাসের অধিক সময় ধরে চলে আসা মিয়ানমার সেনাবাহিনী এবং সে দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষ এবং অভ্যন্তরীণ সমস্যায় কারণে বর্তমানে তারা জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। তাদের অভ্যন্তরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের প্রভাব পড়েছে নাইক্ষ্যংছড়ির প্রায় ২২কিলোমিটার সীমান্ত এলাকার মানুষের মধ্যে, সম্প্রতি মিয়ানমারের ব্যবহারিত বিভিন্ন ধরনের গোলা বারুদ এবং সে দেশের যুদ্ধবিমান ফাইটার হেলিকপ্টার আন্তর্জাতিক নিয়ম নিয়মকানুন কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বাংলাদেশের আকাশ সীমায় প্রবেশ করেছিল। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের আমতলি মাঠের পান চাষি আজিজুল হক জানান,বুধবার ভোর ৫টার সময় ৪৪ নং সীমানা পিলার দিয়ে দুটি বিস্ফোরণের গতিময় আওয়াজ তিনি শুনেছেন। উক্ত এলাকার ইউপি সদস্য মোঃ ফরিদ জানান তিনি তখন ঘুমে ছিলেন তবে মানুষের কাছে শুনেছেন বিষয়টি,নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন সীমান্তে চলতি সমস্যার কারনে তার মতে সীমান্তবর্তী অনেক স্কুলের কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের মাঝে বিস্ফোরিত আওয়াজের প্রভাব ফেলছে তাদের মন। তমব্রু বাজারের ব্যবসায়ী কালাম বলেন,৩৪,৩৫,সীমানা পিলার দিয়ে অন্য সব থেকে সবচেয়ে বেশি গোলাবারুদ বিস্ফোরণের আওয়াজ আসে বেশি, তাই তারা ভবিষ্যৎ সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ।