নাইক্ষ্যংছড়ি-মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের পাইনছড়ি পযর্ন্ত প্রায় ৪৮ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন সীমান্ত পিলারের পয়েন্ট দিয়ে সোমবার সকাল থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পযর্ন্ত মিয়ানমারের ভিতর থেকে কোন প্রকার বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাননি বলে সংশ্লিষ্ট এই প্রতিবেদককে জানিয়েন,সীমান্ত এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা,কামাল,রহমান,করিম,হোসেন, ইসমাইল,ফরহাদ, কলিমুল্লাহ সহ আরো অনেকে। মিয়ানমারের ভিতরে চলছে বিদ্রোহী গ্রুপ আরকান আর্মির সঙ্গে সে দেশের সেনাবাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ,উক্ত সংঘর্ষের কারণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সীমান্তবর্তী মানুষের মনে বইছে ব্যাপক আতঙ্ক এবং ক্ষোভ। জামছড়ির কৃষক মোঃ রহমান বলেন আমাদের পার্শ্ববর্তী লাগোয়া দেশ মিয়ানমারে তাদের ভিতরে অভ্যন্তরীণ সমস্যা নিয়ে চলে আসা রক্ত ঝড়া সংঘর্ষের প্রভাব পড়েছে আমাদের মত যারা সীমান্তে বসবাসকারী আছি তাদের মাঝে,সমস্যা ওদের ব্যবহারিত বিভিন্ন গোলাবারুদের অংশবিশেষ সীমান্ত এরিয়া ক্রস করে আমাদের দেশে এসে পড়াতে বেশি আতঙ্ক কাজ করছে,কখন জানি আরো বড় ভারী অস্ত্রশস্ত্রের গোলাবারত আমাদের এলাকাতে বা ঘরের উপরে পড়ে জান মালের ক্ষতি সাধন হয়। নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ ফরিদ জানান,সকাল থেকে মাগরিব পর্যন্ত সম্পূর্ণ ঠান্ডা রয়েছে তার সীমান্ত এলাকা। ঘুমধুমের ৩নং ইউপি মেম্বার মোঃ আলম জানান,রবিবার থেকে সোমবার সন্ধ্যা সময় পযর্ন্ত ৩৪,৩৫ সীমান্ত পিলার দিয়ে মিয়ানমারের ভিতর থেকে গোল আবারও বিস্ফোরণের শব্দ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আসেনি। তমব্রুর ব্যাবসায়ী মোঃ সরোয়ার জানান,গত দুইদিন ধরে নিরব নিস্তব্ধ হয়ে গেছে তমব্রুর সীমান্ত এলাকা।