রামু-নাইক্ষ্যংছড়ির সড়কের যানবাহন চলাচলের এক মাত্র সড়ক ছিল রামু রাবার বাগানের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা সড়কটি।বর্তমানে বিকল্প একটি সড়ক হওয়ার ফলে সিএনজি ড্রাইভাররা রাবার বাগানে হয়ে যারা সহজেই পানির ছড়া,ঈদগাও,চকরিয়াতে,যাতায়ত করতো তারা পড়েছে নিদারুণ কষ্টে।
এই সড়কের সিএনজি চালকরা রাবার বাগানে ডাকাতি হবে?বা হচ্ছে এমন খোরা অজুহাত দিয়ে ভোতপাড়া হয়ে বিকল্প সড়কে দিয়ে রামু চৌমহনীতে যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছেন। ভুক্তভোগী অনেকেই অভিযোগ করেছেন স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে,তারা বলেন কম দূরের রাস্তা দিয়ে যাত্রীদের গন্তব্যস্থলে নিয়ে গেলেও ভাড়া নিচ্ছেন একই,ভারুয়াখালীর এক শিক্ষক বলেন আগের মত
চাবাগান হয়ে রামু চৌমহনীতে গাড়ি চললে আমার মত অনেক যাত্রীদের সুবিধা,সহজেই চাবাগান থেকে আমাদের গন্তব্যস্থল পৌঁছতে পারি।
ঈদগাহ বাজারের ব্যবসায়ী ফরহাদ বলেন রাবার বাগানে ডাকাতির অজুহাতে ড্রাইভাররা এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যাত্রীদের এক প্রকার জিম্মি করে রেখেছেন গাড়িচালকেরা,তিনি বলেন বিগত তিন বছরে একবারও ডাকাতির ঘটনা ঘটেনি এই সড়কে।এ বিষয়ে সিএনজি চালক এনামের সাথে কথা হল তিনি জানান বিকল্প সড়ক এখন আগের চাইতে অনেক মজবুত এবং গাড়ির গ্যাস সাশ্রয় হয় তাই অজুহাত দিয়ে অনেকেই মিথ্যাচার করে এই পথেই গাড়ি চালান।