সোমবার রাত ১২ টা থেকে মঙ্গলবার ১৯ মার্চ সন্ধ্যা পযর্ন্ত নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়ন থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫৫ নং সীমান্ত পিলার পযর্ন্ত কোন বিস্ফোরণের শব্দ মিয়ানমার সীমান্ত থেকে বা অভ্যন্তর থেকে আসার খবর পাওয়া যায়নি। নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের জামছড়ির ৪৫/৪৬ নং সীমান্ত পিলার এলাকা দিয়ে গত চারদিন ধরে একটি সম্ভাব্য খবর ভাইরাল হয়েছে উক্ত সীমান্ত পিলার এলাকা দিয়ে আরো বেশকিছু মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর সদস্যরা যে কোন সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারে?এই খবরে সীমান্ত জুড়ে বাংলাদেশ বিজিবি সদস্যরা রাত দিন সমান ভাবে তাদের কঠোর তৎপরতা অব্যাহত রাখার ফলে মঙ্গলবার ১৯ মার্চ সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট পযর্ন্ত নতুন করে জান্তা সরকারের নিয়ন্ত্রিত কোন বাহিনীর সদস্য সীমান্ত এলাকা দিয়ে নাইক্ষ্যংছড়ির অভ্যন্তরে ঢুকতে পারেনি। এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার বলেন,সীমান্ত এলাকায় কোন হট্টগোল এবং কেউ নতুন ভাবে আশ্রয় নেওয়ার খবর তার কাছে নেই, পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।তমব্রু,আমতলি,জামছড়ি,ফুলতলি,এলাকার মোঃ আবছার, ইউপি সদস্য ফরিদ,মোঃ রহমান এবং নুরুল আলম জানান,মঙ্গলবার সারাদিন শান্ত রয়েছে তাদের সীমান্ত জনপথ,কোন ফোটাফুটির আওয়াজ মিয়ানমার থেকে তাদের এলাকায় আসেনি। উল্লেখ্য গত ১১ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ি-মিয়ামার সীমান্ত এলাকা দিয়ে সকাল থেকে রাত পযর্ন্ত মোট তিন দফায় মিয়ানমার সরকার অধীনস্থ বাহিনীর ১৭৭ জন সদস্য আশ্রয়ের জন্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে,তখন থেকে এই পযর্ন্ত তারা নাইক্ষ্যংছড়ি বর্ডার গার্ড বিজিবি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়ে আছেন,তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।