সকলের পরামর্শে ও সহযোগীতায় বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদকে একটি জন কল্যানমুখী পরিষদ হিসাবে গড়ে তোলা হবে। জুলাই সরকার আমলে সকল ধরনের বৈষম্য পরিহার করো জাতী ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। বাস্তবে একটি জনকল্যান মুখী পরিষদ দেখতে চাইলে সকলের সহযোগীতা ও পরামর্শ প্রয়োজন। সোমবার বেলা ১১টায় বান্দরবান জেলা পরিষদ মিলনায়তনে অন্তর্বতীকালীন নবগঠিত পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের যোগদান এবং দায়ীত্ব গ্রহন অনুষ্টানে নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই এসব কথা বলেন
অনুষ্টানে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অন্তর্বতীকালীন নবগঠিত পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে অধ্যাপক থানজামা লুসাই এবং ১৪জন সদস্য অনুষ্টানিক ভাবে যোগদান এবং দায়ীত্ব গ্রহন করেন। এসময় নব নিযুক্ত চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে পরিষদের ২৮টি ন্যস্ত বিভাগের কর্মকর্তারা ফুল দিয়ে বরণ করে নেন।
জানাযায়, ২৪ জুলাই বিপ্লবের পর ৫ আগষ্ট তৎকালীন ফ্যাসিষ্ট আ'লীগ সরকার পালিয়ে গেলে দায়ীত্ব নেয় বর্তমান অন্তর্বতীকালীন সরকার। অন্তর্বতীকালীন সরকার দায়ীত্ব নেয়ার পর দুর্নীতিগ্রস্থ বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আ'লীগের সভাপতি ক্যশৈহ্লা ও তার পরিষদের সদস্যরা পালিয়ে যায়। পরে অন্তর্বতীকালীন সরকার পরিষদ ভেঙ্গে দিয়ে গত বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির আদেশে এক জ চেয়ারম্যান ও ১৪জন সদ্য নিযুক্তের মাধ্যমে অন্তর্বতীকালীন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করা হয়। অনুষ্ঠানে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মাছুম বিল্লাসহ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।