আজ রবিবার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

রামুর গর্জনিয়া এলাকায় আধুনিক মানের হাসপাতাল হচ্ছে:স্থানীয়দের মাঝে খুশির আমেজ

মোঃ ইফসান খান ইমন, নাইক্ষ‍্যংছড়ি : | প্রকাশের সময় : সোমবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৪ ১০:৪৯:০০ অপরাহ্ন | পার্বত্য চট্টগ্রাম

চিকিৎসায় পিছিয়ে থাকা জনপদ কচ্ছপিয়া,গর্জনিয়া ও নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকায় এই প্রথম আধুনিক মানের একটি বেসরকারী হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হতে যাচ্ছে । 

এ উপলক্ষে সোমবার ( ১৫ জানুয়ারী) বিকেলে কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের পশ্চিমপাশে-গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পুর্বপাশে এ হাসপাতাল ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত আনুষ্ঠানিতার আয়োজন করা হয়। 

 

গর্জনিয়া সমিতি ও গর্জনিয়া জেনারেল হাসপাতাল (প্রস্তাবিত) এর যৌথ উদ্যোগে

আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন 

গর্জনিয়া সমিতির সভাপতি মাস্টার মোহাম্মদ ইসহাক। 

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু মো: ইসমাইল নোমান।

বিশেষ অতিথি ছিলেন,গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ( ভারপ্রাপ্ত) আইসি  দুলাল বড়ুয়া,  গর্জনিয়া সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান 

হাবিব আহমদ,এসআই মিঠুন পালিত, সমাজ সেবক আলহাজ্ব ইদ্রিস সিকদার,কচ্ছপিয়া কে.জি স্কুলের 

প্রতিষ্ঠাতা ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন খালেদ,

গর্জনিয়া জেনারেল হাসপাতালের ডিরেক্টর ডা:গরীরে নেওয়াজ,গর্জনিয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এরশাদ উল্লাহ,সাবেক প্রধান শিক্ষক যথাক্রমে সাস্টার আবুল কাশেম,মাস্টার মোতাহের আহমদ,মাস্টার ফারুখ আহমদ। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন,মাস্টার শাহ আলম,হাজী আবু তালেব,মাস্টার ফয়জুল হাসান

 ও মেম্বার আবু আইয়ুব আনসারী প্রমূখ। 

এ সময় বক্তারা বলেন,সীমান্তের এ জনপদে দেড় লক্ষাধিক লোকের বাস। যেখানে শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়া লক্ষাধিক লোক আধুনিক মানের  চিকিৎসা নেন সুদূর ককসবাজার সদরে গিয়ে। তারা ছাড়াও   প্রস্তাবিত হাসপাতালের পুর্বাংশে দোছড়ি ও বাইশারীর বড় অংশের লোকজন গর্জনিয়া বাজারে ঔষধের দোকান গুলোতে চিকিৎসা নিতে আসেন। হত দরিদ্ররা বড় ও জটিল রোগের চিকিৎসা নিতে সুযোগ পায় না উপরের সব ধরণের মানুষ । অর্থ সংকট তাদের প্রধান সমস্যা। এ মানবিক সংকট থেকে

উত্তরণের জন্যে এলাকার উদীয়মান ও সচেতন তরুন সমাজের একদল উদ্যোক্তা এগিয়ে আসেন এ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার। 

উল্লেখ্য- এ হাসপাতাল ভরন নির্মান কাজ দ্রুততম সময়ে শেষ করে চিকিৎসা  কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানান

উদ্যোক্তারা।