আজ সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

রাজস্ব বিহীন অবৈধ গরুর বৈধতা দিচ্ছে ইজারাদাররা

মোঃ ইফসান খান ইমন নাইক্ষ‍্যংছড়ি: | প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার ২ মার্চ ২০২৩ ১০:৫১:০০ পূর্বাহ্ন | পার্বত্য চট্টগ্রাম

 

নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির কঠোর তৎপরতার পরও থামছেনা মিয়ানমারের অবৈধ গরু আসা। রামু উপজেলার গর্জনিয়া বাজার ঘুরে দেখা যায় শত শত  মিযানমারের  চোরাই গরুতে ভরপুর বাজার টি,গরু বেচা বিক্রি হচ্ছে দেদারসে কোন বাধা-বিপত্তি ছাড়া।

সাপ্তাহিক দুই হাটবারের সোমবার এবং বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা থেকে শুরু হয়ে চলে রাত ১০টা পযর্ন্ত  সামান্য দুরে গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়ি থাকলেও তারা ঐ অবৈধ রাজস্ব বিহীন গরু কি করে বাজারে ঢুকে রশীদের মাধ্যমে বৈধ হয়ে যায় সে বিষয় কোন হস্তক্ষেপ করেন না।

 

স্থানীয় অনেকেই সংশ্লিষ্ট এই প্রতিবেদকে জানান গরু বাজারটির মুল ইজারাদার রোশন আক্তার নামে এক মহিলা হলেও পরিচালনার দায়িত্বে  আছেন তার স্বামী হামিদুল হক সহ মোট ১২ জনের এক সিন্ডিকেট।

 

অভিযোগ রযেছে সিমান্তের ফুলতলি, ভাল্লুক খাইযা জামছড়ি,নিকোছড়ি সীমান্তে দিয়ে রাতের বেলাতে বেশী গরু আসছে।

সীমান্ত  সুরক্ষার পাশাপাশি চোরাচালান রোদে নাইক্ষ‍্যংছড়ি ১১বিজিবির তৎপরতাকে ফাকি দিযে এসব গরু বাংলাদেমের অভ্যান্তরে নিযে আসছে চোরা কারবারিরা। এই কাজে কম হলেও তিন শতাধিক লোক  জড়িত রয়েছে, মিয়ানমার থেকে এসব গরু আনতে গিযে সিমান্তে মাইন বিস্ফোরণে  আহত নিহতের ঘটনা ঘটছে মাঝে মধ্যেই তবুও থামছেনা এই কর্ম।

 

নাইক্ষ‍্যংছড়ি-মিয়ানমার সীমান্তের কিছু দুর্গম জায়গা দিয়ে বিজিবি সদস্যদের চোখকে ফাঁকি দিয়ে চোরাকারবারিরা রাজস্ব বিহীন অবৈধ গরু বাংলাদেশের অভ‍্যন্তরে এনে গর্জনিয়া বাজারে  বিভিন্ন ভাবে ঢুকিয়ে টাকার বিনিময়ে ইজারা দারদের থেকে  রশিদ ক্রয় করে  কক্সবাজার সহ দেশের  বিভিন্ন প্রান্তে বাজার জাত করে আসছে।

স্থানীয়  সূত্রে জানা যায় এসব অবৈধ গরু পাচারে ব্যাবহার করা হচ্ছে পাহাড়ি বিভিন্ন বিকল্প পথ। গরু চোরাচালানের সঙ্গে সীমান্ত এলাকার কিছু জন প্রতিনিধি জড়িত থাকার খবর রয়েছে, এছাড়াও পাচার হচ্ছে সোনাইছড়ির  জারুলিয়াছড়ি সড়ক,ঘুমধুমের বিভিন্ন পযেন্টে দিযে,এবং বাইশারি গহিন পাহাড়ি রাস্ত দিযে সশস্ত্র পাহারা দিয়ে প্রায় সময় 

গরুর চালান যাচ্ছে বলে একাধিক মানুষ স্থানীয় সাংবাদিকদের  জানিয়েছেন