রোববার সকাল ১০টা ৩০ থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৬ষ্ঠ ধাপে ১০১ পরিবারের মোট ৫৪৩ জন রোহিঙ্গাকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে কুতুপাং ক্যাম্পে। এসময় উপস্থিত ছিলেন জহিরুল ইসলাম ( নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট) কুতুপালং ক্যাম্প-১৩ ও ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর আজীজ। উল্লেখ্য গত জানুয়ারির মাসের ১৮তারিখ নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তের শুন্যরেখাতে অবস্থান রত রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় মিয়ানমার কেন্দ্রীক সশস্ত্র সংগঠন আরসা এবং আরএসও মধ্যে তুমুল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঐ ঘটনায় নিহত এবং আহতের বিষয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয় এলাকা জুড়ে,ঐ ঘটনার সময় রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী ঘর গুলোতে একটি বিদ্রোহী গ্রুপের দেওেয়া আগুনে পুড়ে যায় অস্থায়ী ভাবে তৈরি ক্যাম্পের সব ঘর গুলো। উক্ত ক্যাম্পে থাকা প্রায় ৫হাজার রোহিঙ্গা সদস্যরা বিচ্ছিন্ন ভাবে আশ্রয় নেয় তমব্রু এলাকায়।