বান্দবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ঘুমধুম ইউনিয়নের তমব্রুর সীমান্ত এলাকার ৩৫/৩৬ সীমান্ত পিলার এলাকা সোমবার ভোর থেকে সন্ধ্যা ৬টা পযর্ন্ত একেবারে শান্ত ছিল।তবে সোমবার গভীর রাত একটা ১৫ মিনিটের সময় মিয়ানমার অভ্যন্তর থেকে কিছুক্ষণ পরপর বেশ কয়েকটি গুলির শব্দ এসেছে বলে জানান,উক্ত এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা পার্বত্য নিউজের ঘুমধুম প্রতিনিধি মাহমুদুল হাসান। উল্লেখ্য রোববার ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ সকাল ১১টা থেকে টানা সাত ঘন্টা পযর্ন্ত তমব্রুর কয়েকটি সীমান্ত পিলার দিয়ে হাজার হাজার রাউন্ড গোলাগুলি সঙ্গে মর্টারশেলের ব্যাপক বিস্ফোরণের শব্দ এবং দুই রাউন্ড গুলি তমব্রুর এলাকাতে এসে পড়াতে স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি করে,ভয়ে সীমান্তের কাছাকাছি থাকা চাকমা পাড়ার অনেকেই পাড়া ছেড়ে অন্যত্র নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায় বলে জানান স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলম। উল্লেখ্য গত প্রায় দুই বছর ধরে মিয়ানমারের ভিতরে ৩-৪টি সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপের সাথে নিজেদের আধিপত্য নিয়ে তুমুল যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে সে দেশের সরকার নিয়ন্ত্রিত বাহিনী গুলো উক্ত সংঘর্ষের জেরে মাঝেমধ্যেই কেঁপে উঠে নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত এলাকার মাটি এবং মাঝেমধ্যে সে দেশের গুলি, মর্টারশেল আন্তর্জাতিক নিয়ম বহির্ভূতভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে চলে আসে।