১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেল ২টা থেকে ২০ মিনিট পর্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি জামছড়ি বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত পিলার-৪৫ এলাকার বিপরীতে শূন্য লাইন থেকে মিয়ানমারের সামান্য অভ্যন্তরে আরাকান আর্মি(AA) কর্তৃক দখলকৃত সালিঢং ক্যাম্প এলাকা থেমে থেমে প্রায় ৪০ রাউন্ড ফায়ারের শব্দ শোনা আসে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জনপদে।উক্ত ফায়ারের কারণ এবং হতাহতের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। অপর দিকে,নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের আওতাধীন ৪৬ নং সীমান্ত পিলার থেকে ৪৮ নং সীমান্ত পিলার ফুলতলিতে দুপুর ২ টা থেকে ৯ মিনিট পযর্ন্ত চারটি মটারশেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দের আওয়াজ নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত এলাকার প্রায় আধা কিলোমিটার ভিতরে শুনতে পান বলে জানান, মোঃ রাশেল এবং মোঃ ফরিদ। অন্যদিকে ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশফাড়ি এলাকার ৪০/৪১ সীমান্ত পিলারের মাঝামাঝি জায়গা দিয়ে বিকেল ৩টার সময় মিয়ানমার বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান মিয়ানমার সীমান্ত এলাকার সামান্য ভিতরে অবস্থান করে আরকান আর্মির অবস্থানে পরপর কয়েকটি বোমা নিক্ষেপ করলে এতে বাইশফাঁড়ি এলাকার কিছু অংশ কেঁপে ওঠে বলে জানান সংবাদ স্থানীয় সংবাদ কর্মি মোহাম্মদ কফিল,তিনি জানান নিজ চোখে অবলোকন করেন মিয়ানমারের ভিতরে সীমান্ত এলাকার কাছাকাছি মিয়ানমার বিমানের মহড়া দিতে।ধারণা করা হচ্ছে, বতর্মানে মিয়ানমার সীমান্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেই জান্তা বাহিনীর। হয়তো নতুন করে সীমান্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেবার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে মিয়ানমারের সরকার নিয়ন্ত্রিত বাহিনী।