নাইক্ষ্যংছড়ি -মিয়ানমার সীমান্ত এলাকা রয়েছে প্রায় ৫১ কিলোমিটার উক্ত সীমান্ত দিয়ে গত ৬দিন ধরে ফুটাফুটির আওয়াজ পাশ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার থেকে আসেনি বলে জানিয়েছেন সীমান্তের কাছে বসবাসকারী অনেকেই।নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকার সীমান্ত এলাকা শুরু ঘুমধুমের ৩১ নাম্বার পিলার থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের উপরে টারগুছড়ার ৫৫ নং পিলারে গিয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা শেষ,এর পরে বান্দরবানের আরো কয়েকটি উপজেলার সঙ্গে রয়েছে মিয়ানমারের সীমান্ত এলাকা।
গত মাসের নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নিজেদের মধ্যে আধিপত্যের লড়াইয়ে তীব্র সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে,মিয়ানমার সরকার নিয়ন্ত্রিত বাহিনী এবং সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ আরকান আর্মি এই সংঘর্ষে বহু হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে,তবে সংঘর্ষ এখনো অব্যাহত রয়েছে মিয়ানমারের অনেক ভিতরে।ঘুমধুম ইউনিয়নের এক সংবাদকর্মি জানান,গত ৬দিন ধরে তাদের এলাকার সীমান্ত এরিয়া দিয়ে কাপন সৃষ্টি করা গোলাবারুদ বিস্ফোরণের শব্দ মিয়ানমার থেকে না আসাতে মানুষের মাঝে এখন মোটামুটি স্বস্তি ফিরে এসেছে।জামছড়ির এলাকার সীমান্তের কাছে বসবাসকারী স্থানীয় কৃষক মোঃ রহমান জানান,তাদের সীমান্ত এলাকা দিয়ে কোন ধরনের ভারী এবং মাঝারি ধরনের বিস্ফোরিত শব্দ মিয়ানমা থেকে তাদের এলাকায় আসছেনা। এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন জানান,তার এলাকার সীমান্ত জনপদ একেবারেই শান্ত রয়েছে গত কয়েকদিন পযর্ন্ত।