নাইক্ষ্যংছড়ি-রামু সড়কের ১২ কিলোমিটার পযর্ন্ত প্রশস্ত কম হওয়াতে প্রতিদিন দুর্ভোগে পড়তে হয় মানুষের।এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী ছোট বড় গাড়ি অনায়াসে চলাচল করতে পারেনা, মালবাহী কভার ভ্যান, ১০ চাকার বড় ড্রাম গাড়ি,এবং বিভিন্ন মালামাল আনা নেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছোট বড় ট্রাক চলাচল কালে এক গাড়ি আরেক গাড়িকে ঠিকভাবে সাইড দেওয়ার জায়গা থাকে না,ফলে গর্জনিয়া,কচ্ছপিয়া,নাইক্ষ্যংছড়ি এলাকার হাজার হাজার যাত্রীরা পড়েন অকল্পনীয় কষ্টে,বড় গাড়িগুলোকে ওভারটেক করে যাওয়ার জায়গা না থাকাতে যাত্রী সেবায় নিয়োজিত গাড়িগুলোকে চলতে হয় ধীরগতিতে।
৫০ হাজার মানুষের চলাচল করার একমাত্র এই সড়কটি,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদর এলাকায় রয়েছে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু দপ্তর, রয়েছে বর্ডার গার্ড ১১ বিজিবির বড় একটি ব্যাটালিয়ন এই ব্যাটালিয়নের সর্ব ধরনের মালামাল এই অল্প প্রশস্ত সড়ক দিয়ে পরিবহন করা কালে দুর্ভোগ পোহাতে হয়, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার স্বার্থে জরুরি প্রয়োজনে যদি নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত জনবল জরুরীভাবে আনতে হলে পড়তে হবে দুর্ভোগে। উক্ত সড়কটি সম্প্রসার করার লক্ষ্যে গত বুধবার ১৭ জানুয়ারি রামুর কাওয়ারখোব ইউনিয়ন পরিষদে সড়ক সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে একটি বৈঠক হয়েছে বলে জানা গেছে,ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সাইমুম সরোয়ার কমল এমপি, সড়ক ও জনপদ বিভাগের বান্দরবান জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মুসলেহ উদ্দিন চৌধুরী,বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র ডিজাইনার ও ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট সহ ৯ সদস্যের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধি দল এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামসুল আলম সহ স্থানীয় অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ শফিউল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, প্রক্রিয়া চলছে খুব শীঘ্রই সড়কের প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হবে।