সোমবার বিকেল ৪টার সময় নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) কর্তৃক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) ও রামু ব্যাটালিয়ন (৩০ বিজিবি) এর ৮৩ জন বিজিবি সদস্য, পুলিশ ৭জন এবং আনসার-৫ জনসহ সর্বমোট ৯৫ জন জনবলের সমন্বয়ে অধিনায়ক, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) এর নেতৃত্বে ক্যাপ্টেন রাফি-উস-হাসান (ভারপ্রাপ্ত এ্যাডজুটেন্ট), মাসুম বিল্লাহ (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, কক্সবাজার) এবং সহকারী পরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম কর্তৃক টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করে গর্জনিয়া বাজার, হাজিরপাড়া, মৌলভীকাটা, বালুবাসা, ছোট জামছড়ি এবং বড় জামছড়ি এলাকা, পোষ্ট-গর্জনিয়া, থানা-রামু, জেলা-কক্সবাজার হতে ৮০ (আশি) টি বার্মিজ গরু উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ৮০(আশি) টি গরুর সিজার মূল্য (৮০টি ১,২০,০০০/-) =৯৬,০০,০০০/- (ছিয়ানব্বই লক্ষ) টাকা। এছাড়াও চাকঢালা বিওপি কর্তৃক বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে ১৫টি বার্মিজ গরু উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ১৫টি গরুর সিজার মূল্য (১৫টি×১,২০,০০০/-) =১৮,০০,০০০/- (আঠার লক্ষ) টাকা। সর্বমোট উদ্ধারকৃত ৯৫(পঁচানব্বই) টি বার্মিজ গরুর সিজার মূল্য- (৯৫টি×১,২০,০০০/-) =১,১৪,০০,০০০/- (এক কোটি চৌদ্দ লক্ষ) টাকা*। উদ্ধারকৃত গরুগুলো ব্যাটালিয়নে জমা ও পরবর্তী কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। উল্লেখ উক্ত অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় দেশীয় গরু খামারিরা,অবৈধ পথে আসা মিয়ানমারের গরুর কারনে স্থানীয় খামারের মালিকেরা তাদের পালিত গরু মোটা তাজা কম হওয়ার কারনে বাজার জাত করতে হিমশিম খাচ্ছেন। তারা মনে করেণ এমন অভিযান অব্যাহত থাকলে স্থানীয়ভাবে গড়ে ওঠা খামারীরা ভবিষ্যতে ঘুরে দাড়াবেন।