নাইক্ষ্যংছড়িতে দপ্তরি দিদার খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ছাত্রকে শিশু সংশোধনাগারে পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার সকালে বান্দরবান থেকে ঢাকার গাজীপুরস্থ এ সংশোধানাগারে প্ঠানো হয় তাকে । বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ধীমান বড়ুয়া। নাইক্ষ্যংছড়ি চাকঢালাতে দপ্তরি দিদারুল আলম খুনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ছৈয়দুল আমিন নামের মাদরাসার এক ছাত্রকে পুলিশ আটক করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বান্দরবানের বিজ্ঞ আমলী আদালতে খুনে অভিযুক্ত এ ছাত্র ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় । এতে সে বলেছেন দিদারকে সে নিজেই খুন করে বলে জানান বিজ্ঞ আদালতকে। এ কর্মকর্তা আরো বলেন,অভিযুক্তকে বান্দরবান কোর্টে নেয়া বৃহস্পতিবার দুপুরে বান্দরবানের বিজ্ঞ আমলী আদালতে খুনে অভিযুক্ত এ ছাত্র ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় । এতে সে বলে দিদারকে সে নিজেই খুন করে । বিজ্ঞ আদালতের এ নির্দেশের পর তাকে গাজীপুর পাঠানো হয়। থানা পুলিশ জানান,এ ঘটনায় খুন হওয়া দিদারুল আলম নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চাকঢালা এলাকার ফজুরছড়া গ্রামের হাজী ইসলাম মিয়া সওদাগরের ছেলে।তিনি একজন হাফেজ এবং একই এলাকার স্থানীয় আমতলীস্থ চাকঢালা মহিচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার দপ্তরি। অপরদিকে ঘাতক ছৈয়দুল আমিন ও হাফেজ। তার বয়স ১৭ বছর ৪ মাস। সে এলাকার পূর্বআমতলী মাঠের মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে। সে আমতলীস্থ চাকঢালা মহিচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ষষ্ট শ্রেণির ছাত্র।