নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রুর ৩১থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের উপরের অংশের ৫৫ পিলার টারগুছড়া পযর্ন্ত,গত সোমবার থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট পযর্ন্ত উক্ত সীমান্ত পিলার দিয়ে বিভিন্ন প্রকার গোলাবারুদ বিস্ফোরণের শব্দ মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আসেনি বলে সীমান্তের কাছাকাছি বসবাসরত মানুষের সূত্রে জানা গেছে। গত ১৫ নভেম্বর সকাল থেকে মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকার অভ্যন্তর থেকে আসে হরেক প্রকার গোলাবারুদ বিস্ফোরণের ব্যাপক আওয়াজ,মিয়ামারের ভিতরে চলা সে দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরকান আর্মি এবং মিয়ানমার সরকার নিয়ন্ত্রিত সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল যুদ্ধ ঐ যুদ্ধে ব্যবহারিত গোলা বারুদের বিস্ফোরণের ভয়ংকর শব্দ বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে কাঁপিয়েছে বহু এলাকা।
সব চেয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ১৬ নভেম্বর দুপুর ১১টা ৫৫ মিনিটের সময় নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের জামছড়ি এলাকার ৪৬/৪৭ /৪৮সীমান্ত পিলারের কাছাকাছি এসে মিয়ানমার বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমান থেকে ছয়টি গুলা নিক্ষেপ করা হয় প্রতিপক্ষ আরকান বাহিনীর অবস্থান লক্ষ করে,ঐ গুলা নিক্ষেপের বিকট শব্দ সীমান্ত অতিক্রম করে নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত এলাকায় আসাতে স্থানীয়ভাবে সীমান্তের কাছাকাছি থাকা মানুষের মনে সৃষ্টি হয় আতঙ্ক।
বতর্মানে আর ফোটাফুটির বিকট আওয়াজ না আসাতে মানুষের মনে সৃষ্টি হওয়া আতঙ্ক কেটে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে সীমান্তবর্তী মানুষ।
জামছড়ি এলাকার স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ সাবের এবং মোঃ রহমান বলেন এখন পরিস্থিতি একেবারেই স্বাভাবিক রয়েছে তাদের এলাকা।