নিরব নিস্তব্ধ হয়ে গেছে গত ছয় দিন ধরে,সীমান্ত এলাকার ঘুমধুম থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫১ নাম্বার সীমান্ত পিলার পযর্ন্ত।
গত ৪ জানুয়ারি থেকে ৯ জানুয়ারি সন্ধ্যা পযর্ন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম এলাকার ৩১ নাম্বার সীমান্ত পিলার থেকে দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫১ নম্বর সীমান্তে পিলার টারগুছড়া পর্যন্ত মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে কোন ধরনের গোলাগুলি এবং ভারী গোলাবারুদ বিস্ফোরিত কোন শব্দ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আসেনি বলে জানান সীমান্ত এলাকার মানুষেরা।প্রায় দুই বছর ধরে মিয়ানমারের ভিতরে চলছে সে দেশের সরকার নিয়ন্ত্রিত সেনাবাহিনী এবং বিদ্রোহী কয়েকটি সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে তাদের আধিপত্য নিয়ে তুমুল রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ,উক্ত সংঘর্ষে ব্যবহারিত বিভিন্ন প্রকার গোলাবারুদের বিকট শব্দ সীমান্ত এলাকা দিয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ভিতরে এসে কাপন সৃষ্টি করেছে অসংখ্যবার,যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ব্যবহারিত গুলি, রকেট লাঞ্চার সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে এসেছে কয়েকবার। সীমান্ত এলাকার সবচাইতে স্পর্শকাতর তমব্রু এলাকার স্থানীয় ইউপি মেম্বার মোঃ আলম বলেন,গত কয়েকদিন ধরে তাদের সীমান্ত পয়েন্ট গুলো শান্ত অবস্থায় রয়েছে।জামছড়ি এলাকার রহমান বলেন,তাদের ৪৬/৪৭ নাম্বার পিলার দিয়ে বিগত ১৪ দিনে কোন বিস্ফোরণের শব্দ আসেনি।ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, সীমান্ত এলাকা বতর্মানে ভালো আছে,মিয়ানমার থেকে গোলাবারুদ ফুটা ফুটির শব্দ আসছে না তার এলাকাতে।