আজ মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

নাইক্ষ‍্যংছড়ি-রামু সড়ক সংকীর্ণ হওয়াতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে স্থানীয় লক্ষাদিক মানুষ

মোঃ ইফসান খান ইমন নাইক্ষ‍্যংছড়ি : | প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৩ ০৬:৪৮:০০ অপরাহ্ন | পার্বত্য চট্টগ্রাম

 

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর থেকে রামু উপজেলা সদরে যেতে ১২কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়। রামু নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কে নিয়মিত প্রায় দুই শতাধিক সিএনজি,মালবাহী ছোট বড় মিলিয়ে প্রতিদিন শতাধিক গাড়ি সঙ্গে প্রতিদিন বান্দরবান জেলা শহরে দুইটি বড় বাস ভোরে যাতায়াত করে থাকে। নাইক্ষ্যংছড়ির পাশ্ববর্তী কক্সবাজার জেলার অধীনস্থ রামু উপজেলার গর্জনিয়া এবং কচ্ছপিয়ার দুটি বড় ইউনিয়নের মানুষ সহ প্রায় লক্ষাধিক মানুষের একমাত্র চলাচলের রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়ক। এই পথে নিয়মিত চলাচল করে থাকেন নাইক্ষ্যংছড়ি ১১বিজিবির সদস্য এবং উক্ত ব্যাটালিয়নের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সহ,উপজেলার আরো বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা,আবার সীমান্ত সড়কে চলমান উন্নয়ন কাজের দেখভাল করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিসার থেকে শুরু করে সদস্যা পযর্ন্ত। দেখা যায় বিভিন্ন মালামাল পরিবহন করতে বড় বড় ট্রাক মালামাল আনা নেওয়ার সময় ছোট প্রশস্তের রাস্তা হওয়ায় সাইড দেওেয়া নেওয়াতে হিমশিম খেতে হয় চালকদের। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি বর্তমানে ১২ ফুট আয়তন থেকে কমে কিছু কিছু জায়গা ৮/৯ ফুটে পরিণত হয়েছে,আবার ১২ কিলোমিটা সড়কে ৩ যুগ আগের নির্মাণ করা তিনটি বেইলি সেতুর সবকটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা দিয়ে সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়েছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ। এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক শফিউল্লার সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেল, আমাদের মাননীয় মন্ত্রী বীর বাহাদুর সড়কের বিষয়টি নিয়ে খুবই আন্তরিক খুব সহসা সড়কটি প্রশস্ত করণ কাজ শুরু হবে। সিএনজি চালক মোঃ সেলিম বলেন,আমার বাড়ি নাইক্ষ্যংছড়ির পাশ্ববর্তী হলেও গাড়ি চালাই কক্সবাজারে,কারণ হিসাবে তিনি বলেন আঁকাবাঁকা রাস্তা, এবং ভাঙ্গাচুরা,ছোট হওয়াতে মন চাইনা এই সড়কে ভাড়া নিয়ে চলাচল করতে।