নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের লাল ব্রীজের উত্তরাংশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কেন্দ্রের স্থান পরিদর্শন করেছেন উচ্চ পর্যায়ের দল। যে দলে আরআরআরসি ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ছিলেন।
বৃহস্পতিবার ( ১২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১ টায় তারা এ স্থান পরিদর্শন করেন।
প্রতিনিধি দলটি ৩৪ বিজিবি এর অধীনস্থ ঘুমধুম বিওপির দায়িত্বপুর্ন এলাকায় আগমন করেন। পরে তারা সীমান্ত পিলার ৩১ হতে ১৫০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সীমান্ত নতুন চেকপোস্টের উত্তর পাশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কেন্দ্র নির্মানের স্থানটি ককসবাজারস্থ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কমিশনারের প্রতিনিধিদের বুঝিয়ে দেন।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,সরকারের উপরের মহলের নির্দেশে তারারকাজ করছেন। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কেন্দ্র নির্মান কাজের চিহ্নিত স্থানটি পরিদর্শন করে আরআরআরসি কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আরআরআরসির প্রতিনিধি মোহাম্মদ সাহেদ সিএসিআই,কুতুপালং ক্যাম্প সিনিয়র সহকারী সচিব সঞ্জয় কুমার ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সামছুদ্দিন রেজা সূত্র জানান, এ সময় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্তৃক প্রত্যাবাসন কেন্দ্রের জন্যে নির্ধারিত জমিটি পরিমাপ করে RRRC প্রতিনিধি দলকে বুঝিয়ে দেন।
এদিকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা এ প্রতিবেদককে বলেন,রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের নিমিত্তে কাজ করছেন।
প্রথম দফায় প্রত্যাবাসন কেন্দ্রের স্থান পরিদর্শন করা হয়।