আজ শনিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

মানুষ ধ্যানঘরে এসে স্রষ্টা ও সৃষ্টির ভাবনায় আত্মনিমগ্ন হবে :আল্লামা ড. এম শমশের আলী

বেলাল আহমদ,লামা: | প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার ৩১ মার্চ ২০২২ ০৩:১৩:০০ অপরাহ্ন | দেশ প্রান্তর

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন লামা সেন্টারে এর আগেও আমি কয়েকবার এসেছি। এখানে যে ধ্যানঘরটি আছে সেখানে আমি আত্মনিমগ্ন হয়েছিলাম। কিন্তু এবার এসে দেখলাম নতুন ধ্যানঘর নির্মাণের কাজ চলছে এবং চমৎকার স্থাপত্যশৈলী নিয়ে এটি নির্মাণ হচ্ছে। কোলাহল থেকে মুক্ত হয়ে মানুষ এখানে এসে স্রষ্টা ও সৃষ্টির ভাবনায় আত্মনিমগ্ন হবে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ আসবে। স্রষ্টার সৃষ্টির অপার মহিমাকে উপলব্ধি করে তারা ঐশ্বর্যবান মানুষ হয়ে দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়বে। তাই স্রষ্টার প্রতি অগাধ বিশ্বাস রেখে আমি গুরুজী শহীদ আল বোখারী মহাজাতকের এই উদ্যোগের সর্বাধিক সাফল্য কামনা করি।২৭-৩০ মার্চ চার দিনের কোয়ান্টাম সফরে এসে নির্মাণাধীন ধ্যানঘর পরিদর্শনের সময় একথা বলেন দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, ইসলামি চিন্তাবিদ, বিজ্ঞানী, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য আল্লামা ড. এম শমশের আলী। ধ্যানঘরের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্যে এসময় তিনি বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন। মোনাজাত শেষে ধ্যানঘর নির্মাণ কাজের ইট বহনও করেন। তিনি ধ্যানঘর নির্মাণের জন্যে ১ লক্ষ টাকা অনুদান দেন। উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে বান্দরবান লামার দুর্গম অঞ্চলে কোয়ান্টামের উদ্যোগে নির্মিত হয় প্রথম ধ্যানঘর। নতুন নকশায়, নতুন উপকরণ ও ব্যতিক্রমী স্থাপত্যশৈলীতে কাজ চলছে ধ্যানঘর পুনর্নির্মাণের। এতে সর্বস্তরের মানুষ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।