নৈরাজ্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ও সরকারি-বেসরকারি সম্পদ ক্ষতিসাধন, দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে অন্তর্ঘাতী কার্য সম্পাদন, বেআইনী জনতাবদ্ধে মারাত্মক অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে দাঙ্গা অনুষ্ঠানের মধ্যেমে হত্যার উদ্দেশ্যে সাধারণ ও গুরুতর জখম, প্রাণনাশের হুমকি প্রদান এবং অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা ও সাধারন সম্পাদক লক্ষী পদ দাশসহ আ'লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৫৪ নেতার নাম উল্লেখ পুর্বক অজ্ঞাত ১০০/১২০ জনের বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ছাত্র দল নেতা মো: শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে ২৬ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছে। গতকাল বুধবার (২১ আগষ্ট) মো: শামীম হোসেন নামে এক বিএনপি নেতা বাদী হয়ে ২৮জনকে আসামী করে বান্দরবান সদর থানায় অপর অপর মামলাটি দায়ের করেন।
বান্দরবান জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: রায়হান কাজেমী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, উক্ত আসামীরা গত গত ৫ আগষ্ট ও ১৬ জুলাই বিকাল ৩টার দিকে বান্দরবান বাজারসহ ৫ কি:মি এলাকা জুড়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ও সরকারি-বেসরকারি সম্পদ ক্ষতিসাধনসহ দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে অন্তর্ঘাতী কার্য সম্পাদন, বেআইনী জনতাবদ্ধে মারাত্মক অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে দাঙ্গা অনুষ্ঠানের মধ্যেমে হত্যার উদ্দেশ্যে সাধারণ ও গুরুতর জখম, প্রাণনাশের হুমকি প্রদান এবং অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরনের অপরাধ অপরাধ সংগঠিত করে।
এদিকে বান্দরবান জেলা আ'লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে আ'লীগের নেতা কর্মীরা নেতারা আত্নগোপনে চলে যায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই দুই মামলায় কেউ গ্রেফতার হয়নি।