জিএম আই টি এলিটের সাথে ব্যবসা না করার ঘোষনা দিলেও তার অধীনস্ত দোসররা এখনও এলিটের পন্য বিক্রি করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। জিএমআইটি স্বত্বাধিকারী কামরুল কায়েস থাকে ধরাছোয়ার বাইরে। এখনো কর্মি ও গ্রাহকদের সাথে প্রতারণার আড়ালে সে ও তার ডিরেক্টররা হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষলক্ষ টাকা। জানা যায়, আব্দুল্লা আল নাছেরের নিবন্ধিত কিটো ব্ল টি, কিটো গ্রিন কপি ও গ্রিন কপি এখনো বিক্রি করছে।মায়াজ হোসেন চৌধুরী (ডিরেক্টর),রুপা তালুকদার (ডেপুটি ডিরেক্টর),মাহান্নাদ জামিল অর্ক (ডেপুটি ডিরেক্টর),ইমরুন নাহার (ডেপুটি ডিরেক্টর), ইফশিতা ওয়াসিফা রিপা (ডেপুটি ডিরেক্টর), সারজিনা আক্তার মণি(বিজনেস ফাউন্ডার) এদের মাধ্যমে আব্দুল্লা আল নাসের তার নিবন্ধিত পন্য বিক্রি করে যাচ্ছেন। জানা যায়, ২০২২ইং সালে আব্দুলাহ আল নাসের কে সর্বোচ্চ যৌন উত্তেজনা এবং শক্তি বর্ধক পণ্য বিক্রি করার জন্য ফ্ল্যাট এচিভমেন্ট এর মুহুর্ত। তারা এর পর থেকে এই ব্যবসাগুলো আরো চাঙ্গা করার জন্য তারকা এবং অন্যান্য ইনফ্লুয়েন্সর কে ভাড়া করার অভিনব কায়দা বের করে ২০২৩ই সালে ২২কোটি টাকার সেইল নিশ্চিত করে দিয়েছিল।
সেই সাথে আজগর আলী ও মামুনের নামে নিবন্ধিত মিল্ক সেক ও কিটো লেমন জুস ও মোহাম্মদ সবুজ ‘হাইট ডেভেলপার‘ অনলাইন প্লাটফরম ব্যবহার করে বিক্রি করছে। আরো জানা যায়, নাহিদুল ইসলাম সাকিব (ডিরেক্টর) গত বছরের সবোচ্চ ওয়েট লস ক্যাপসুল অথবা টেবলেট বিক্রি করার জন্য কোম্পানির পক্ষ থেকে তাকে ডিরেক্টর পদে প্রমোশন পেয়েছেন।
জানাযায়, দেশের ভোক্তারা তাদের ভুয়া হারবাল প্রোডাক্ট ব্যাবহার করে উপকার না পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে গ্রাহকের আইডি ব্লক করে দেয়। প্রতিবেদককে এমন শত অভিযোগ দিয়েছেন উপকার না পাওয়া গ্রাহকরা। কামরুল কায়েস পত্রিকায় নিউজের পর যদিও সে বার বার প্রতিবাদ দিয়ে বলছে সে ভুয়া পন্য বিক্রি করবেনা। তবুও সে তার ডাইরেক্টরদের ব্যবহার করে এভাবেই তার ভুয়া ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সে বলছে , সে উদ্যক্তা তৈরী করছে। মুলত সে উদ্যক্তার নামে বিক্রয় কর্মি তৈরী করে দেশের মানুষের সাথে প্রতারনা করছে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মহলের নজড় দারী চান সাধারণ জনগণ।