কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক ফয়সাল উদ্দিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি পাঁচ থেকে দশ মিনিটের মধ্যে সংঘটিত হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আজিজুল হক (৩৪) ও মো. ফিরোজ আলম (৩৩) স্বীকার করেছে, ফয়সাল হত্যার সঙ্গে তারা জড়িত ছিল।
বুধবার (৬ জুলাই) সকাল ১১টায় সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব-১৫ এর উপঅধিনায়ক মেজর মনজুর মেহেদী ইসলাম।
তিনি জানান, গ্রেফতারকৃতদের রাজনীতি সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া যায়নি। মেজর মনজুর মেহেদী ইসলাম জানান, গত ৩ জুলাই খুরুশকুলে আওয়ামী লীগের সম্মেলন থেকে ফেরার পথে সম্পাদক ফয়সাল উদ্দিনকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দ্বারা হত্যা করা হয়। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতারে র্যাব চিরুনি অভিযান শুরু করে। অভিযানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
তিনি জানান, গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে এজাহারের ১নং আসামী মূল অভিযুক্ত আজিজুল হককে লিংকরোড তার নিকটাত্মীয়ের বাসা, পরে মো. ফিরোজ আলমকে তার দ্বিতীয় স্ত্রীর বাসা থেকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। ঘটনায় জড়িত অন্যান্য আসামীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান র্যাব-১৫ এর মেজর মনজুর মেহেদী ইসলাম।