নাইক্ষ্যংছড়ির পিছিয়ে পড়া জনপদে আধুনিক মানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবী উল্লেখ করে বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভিন তিবরীজি বলেছেন,পাহাড়কে আলোকিত করতে প্রথম দরকার মান-সম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা। যাতে এখানকার পাহাড়ি -বাঙ্গালীর পরিবারের সকল শিশু শিক্ষা অর্জন করতে পারবে। যেশিক্ষা সকল ধর্ম,বর্ণ,গোষ্ঠি ও পেশার মানুষকে বোধ শিক্ষা দেয়। সমাজ ও রাষ্ট্রের অভাব মূছনে কাজ করে। যার মাধ্যমে পাহাড় ও সমতলের মানুষের মাঝে কোন বিভেদ থাকবে না। থাকবে শুধু শান্তি,সম্প্রীতি ও কল্যাণ।
শুক্রবার ( ২১ জুলাই) সকাল ১১ টায়
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দূ'ছড়ি ইউনিয়নের গুরুন্যাকাটায় বান্দরবান
কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ এর নাইক্ষ্যংছড়ি শাখার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন,বান্দরবান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম,অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক ( শিক্ষা ও আইসিটি)সুরাইয়া আক্তার সুইটি,
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম)
উম্মে কুলসুম,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা,উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) শামশুদ্দিন মো; রেজা,জেলা পরিষদ সদস্য ক্যানুয়ান চাক,উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মংহ্লা ওয়াই মার্মা,দোছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ইমরান,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন খালেদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মুজিবুর রহমান প্রমূখ।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০ টায় তিনি স্মার্ট ধাসের
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় উদ্বোধন করেন।
জেলা প্রশাসককে বেলা ১০ টায় জেলা পরিষদ রেস্টহাউজের হল রুমে এক সংবর্ধনা বিদায়ী সংবর্ধনা দেয়া হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন
সংবর্ধিত অতিথি বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়ামিন পারভিন তিবরীজি।
এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা।
সভায় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন
নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এমএ কালাম সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ ও.আ.ম রফিকুল ইসলাম, বান্দরবান জেলা পরিষদ সদস্য ক্যনে ওয়ান চাক ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মংহ্লা ওয়াই মার্মাসহ উপজেলার সরকারী-বেসরকারী কর্মকর্তা,রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,জনপ্রতিনিধি,শিক্ষক,সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
সভাটি সঞ্চালনা করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামসুদ্দিন মোঃ রেজা।