দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে বিএনপির নাশকতার আশঙ্কায় চট্টগ্রামের আনোয়ারার বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী সতর্ক অবস্থানে ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা। বুধবার সন্ধ্যার পর নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করলে সাথে সাথে ঘোষিত তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল বের করা হয়। এর আগে নাশকতার আশঙ্কায় দিনব্যাপী উপজেলার চাতরী চৌমহনী, কালাবিবির দিঘির মোড়, আনোয়ারা সদর, বন্দর সেন্টার, বটতলী রুস্তম হাট, রায়পুর ওয়াহেদ আলী চৌধুরী বাজার, বরুমচড়া রাস্তার মাথা, জুঁইদন্ডী চৌমহনীসহ প্রধান প্রধান সড়কে অবস্থান নেন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
এসব স্থানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপক এমএ মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ন সম্পাদক চেয়ারম্যান নোয়াব আলী, সুগ্রীব মজুমদার দোলন, চেয়ারম্যান আমিন শরীফ, এমএ কাইয়ুম শাহ, কলিম উদ্দিস, অসীম কুমার দেব, আজিজুল হক বাবুল, মাস্টার মো. ইদ্রিস, দক্ষিণ জেলা স্বেচ্চাসেবক লীগের সহ সভাপতি নুরুল আবছার তালুকদার, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক রিদুয়ানুল হক রহিম, যুগ্ন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শামীম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক শওকত ওসমান, যুগ্ন আহ্বায়ক অনুপম চক্রবর্তী বাবু, সদস্য আলী আকবর, জালাল উদ্দিন, সোহরাবুল আলম মিরাজ,মো ফোরকান, রাশেদ রিভেল, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে নুরুচ্ছাফা মেম্বার, এম নজরুল ইসলাম, শাহাদত হোসেন চৌধুরী, মিজানুর রহমান সেলিম, নুরুল আজিজ চৌধুরী, সাহাব উদ্দিন চৌধুরী, আবু হানিফ, মহি উদ্দিন, মইনুদ্দিন গফুর খোকন, উৎপল সেন, জাহেদুল হক, খোরশেদুল আলম, এম জাহাঙ্গীর, দিদারুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ, আবদুল জলিল ও জসিম উদ্দিন, ছাত্রলীগ নেতা রবিউল হায়দার, মো. ফারুক প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে সংবিধান মতে নির্বাচন হবে, কাউকে খুশি করার জন্য সংবিধান চলতে পারেনা, নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল দেশের সংবিধান ও গণতন্ত্রকে অক্ষুন্ন করার জন্য। নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক কাজে যারা বাঁধা দেবে তারা দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র বিরোধী। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন ধরণের অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাইলে তাদের প্রতিহত করা হবে।