আজ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪, ৩রা জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

স্বতন্ত্র চোয়ারম্যান প্রার্থী আফজল চৌধুরীর চশমা প্রতীকের সমর্থনে চলছে ব্যাপক প্রচারণা

এম.মনছুর আলম,চকরিয়া : | প্রকাশের সময় : রবিবার ১৪ নভেম্বর ২০২১ ০৪:১৫:০০ অপরাহ্ন | দক্ষিণ চট্টগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তপসিল মতে অনুষ্ঠিতব্য ২৮ নভেম্বর কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে কৈয়ারবিল ইউনিয়নে চশমা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, জনবান্ধব তরুণ জননেতা আফজল উর রহমান চৌধুরী তার নির্বাচনী এলাকায় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ব্যাপক প্রচার প্রচারনায় ও জনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।

 

স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আফজল উর রহমান চৌধুরী প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন অলিগলিতে ও  পাড়া-মহল্লায় চশমা প্রতীকের সমর্থনে প্রচারণা ও উঠান সভা করে যাচ্ছেন। শনিবার রাতে পূর্ব বানিয়ারকুম স্টেশনে চশমা প্রতীকের সমর্থনে এক উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন তিনি।

এদিকে দিনব্যাপী গণসংযোগ ও উঠান সভার কর্মসূচিতে তার অনুগামী অসংখ্য কর্মী-সমর্থকসহ স্থানীয় এলাকার বিভিন্ন মুরব্বি, তরুণ যুবকসহ নানা পর্যায়ের জনসাধারণের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।

ভোটের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই চশমা প্রতীকের সমর্থন ও গণজোয়ার সৃষ্টি হচ্ছে বলে দাবী করেছেন সাধারণ ভোটারেরা। কৈয়ারবিল জনপদের সভ্রান্ত পরিবারে এই সন্তান এবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র

ও ক্লিন ইমেজ প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের মাঠে আলোচনার শীর্ষ পর্যায়ে বলেও দাবী করেন স্থানীয় ভোটারেরা।

 

কৈয়ারবিল ইউপি নির্বাচনে চশমা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আফজল উর রহমান চৌধুরী উঠান সভায় বলেন, ইউনিয়নের যেখানেই যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ চশমা প্রতীকে মানুষের অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি। মানুষের ভালোবাসা ও স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে আন্তরিকতা দেখে তাদের দাবীর প্রেক্ষিতে এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছি। কৈয়ারবিলবাসীর স্বার্থে আমার পূর্ব পুরুষেরা আমৃত্যু মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। আমিও তাদের ন্যায় এ জনপদের মানুষের কল্যাণে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে দিতে প্রস্তুত। নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, সুশাসন ও ন্যায় বিচার

প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এই জনপদের মানুষ চশমা প্রতীকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে ভাগ্যোন্নয়ন ঘটাতে চাই। সাধারণ মানুষ অপশাসন থেকে মুক্তি চাই।

 

তিনি আরও বলেন, শহরের সেবা গ্রামের মানুষের দূরগোড়ায় পৌঁছাতে সরকার যে মহাপরিকল্পনা ও উদ্যোগ হতে নিয়েছে তাতে উন্নয়নমুখী জনপ্রতিনিধি ও যোগ্য নেতৃত্বের বিকল্প নেই। তাই অবহেলিত কৈয়ারবিল জনপদের ৯টি ওয়ার্ডকে উন্নয়নের মাধ্যমে রূপ দিতে হলে চশমাকে নির্বাচিত করা ছাড়া কোন উপায় নেই। এলাকার অবহেলিত জনপদকে উন্নয়ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে তরান্বিত করতে চশমা প্রতীককে বিজয় করার লক্ষ্যে সর্বস্তরের জনসাধারণ এখন ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।

তাই আগামী ২৯ নভেম্বর ইউপি নির্বাচনে চশমা প্রতীকে ভোট দিয়ে অবহেলিত মানুষের ভাগ্যেন্নয়ন ও সেবা করার জন্য এবং মডেল ইউনিয়ন রূপান্তরিত করতে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনসাধারণ কাছে চশমা প্রতীকে ভোট ও দোয়া প্রত্যাশা করছেন তিনি।