আজ রবিবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ই আশ্বিন ১৪৩১
দ্রুত কাঠের ব্রীজ দেয়া আশ্বাস বিআইডব্লিউটিএর

সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটে ২ দিন না যেতে ড্রামের ব্রীজ অকার্যকর, যাত্রীদের দূর্ভোগ

ইলিয়াছ সুমন, সন্দ্বীপ : | প্রকাশের সময় : শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১১:১০:০০ অপরাহ্ন | উত্তর চট্টগ্রাম

তিন লক্ষ ২৭ হাজার মানুষ নিয়ে সন্দ্বীপ উপজেলার জনসাধারণের  প্রতিদিন নানান কাজে যেতে হচ্ছে প্রবাসে  ঢাকা চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন স্হানে, দ্বীপের চারপাশে  ৮/১০ টি ঘাট থাকলে ও ৯৫ ভাগ মানুষ কুমিরা গুপ্তছড়া ঘাট ব্যবহার করেন, কাঁদা মাড়িয়ে নদী পার এখানে নতুন কিছু নই, তবে আধুনিক যুগে এটা বাংলাদেশের মধ্যে শুধু সন্দ্বীপের মানুষ মেনে নিচ্ছে। হাটু সমান কাঁদা কোমড় সমান পানি থেকে বাঁচতে  এ ঘাটে  ২০১০ সালে ১৫ কোটি টাকা ব্যায়ে  জেটি নির্মাণ,  ২০১৭ সনে ৪৭ কোটি টাকা ব্যায়ে  জেটি নির্মান  , বার  বার ব্রীজের পাশে নদী খনন,  জেলা পরিষদের ইজারাদারের কয়েকবার  কাঠের ব্রীজ দেয়া কোনটি যেন দুর্ভোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।  সন্দ্বীপের মানুষের ঘাট ব্যবহারে দুর্ভোগ নিত্য সঙ্গী।  সর্বশেষ গত ২/৩ দিন আগে দেয়া হয় ড্রামের ব্রীজ, গতকাল  ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার  সকাল ৭ টায়   গুপ্তছড়া ঘাটে দেখা যায়  কোমড় পানিতে নেমে যাত্রীদের উঠানামা করতে হচ্ছে নৌযানে। যাত্রীদের দাবী , দেশীয় এক্সপার্ট টীম দিয়ে না হলে বিদেশী এক্সপার্ট টীম দিয়ে হলেও সন্দ্বীপের নৌ রুটের উঠানামার বিষয়টি দ্রুত সমাধান করা। বিকেল ৫ টায় সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিগ্যান চাকমা গুপ্তছড়া ঘাটে ব্রীজ পরিদর্শন করেন, এবং দেখা যায় ড্রামদেয়া ব্রীজ জেটির সাথে সংযুক্ত নেই, জোয়ারে অনেক দুরে চলে গেছে। 

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির চট্টগ্রাম বিভাগের উপপরিচালক গোপাল চন্দ্র মজুমদার বলেন ড্রামের কোন কাজ আমাদের নই, আমাদের কাজ জাহাজ চালানো। 

বিআইডব্লিউটিএর চট্টগ্রাম বিভাগের উপপরিচালক কামরুজ্জামান জানান 

ড্রামের ব্রীজ নই আমাদের পল্লী পাইলিং করে দেয়া হবে, ড্রামের যেটা করা হয়েছে সেটা ইজারাদার নিজ উদ্যেগে করছে, সে জনস্বার্থে তার মতো করে করছে, আমার পাইলিং চলে গেছে, কাল থেকে আমাদের কাঠের ব্রীজের কাজ শুরু হয়ে যাবে। তবে কত টাকা ব্যায়ে সেটা আমার জানা নেই, এটা ইঞ্জিনিয়ার ডিপার্টমেন্ট জানে।