সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সের গ্রাহক ছিলেন ইয়াসমিন। কোম্পানির সন্দ্বীপ টাউন শাখায় একটি পলিসি ছিল তাঁর। পলিসিটির মাত্র চার কিস্তি এক হাজার টাকা করে পরিশোধিত হওয়ার পর গত ১৭ মার্চ তিনি মৃত্যু বরন করেন।
সোনালী লাইফের অঙ্গীকার সাত দিনের মধ্যে মৃত্য বীমাদাবী পরিশোধ করা।অঙ্গীকার অনুযায়ী, দাবী পরিশোধ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমাদানের পর গ্রাহকের মনোনীতকে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু বীমাদাবী হিসেবে ১,০৭,৬১০/(এক লক্ষ সাত হাজার ছয়শত দশ টাকা) পরিশোধ করা হয়েছে।
গতকাল সন্দ্বীপের মুছাপুর ইউনিয়ন ০৭ নং ওয়াডের আব্দুল্লাহ আল আফসারিয়া জামে মসজিদে ইয়াসমিনের মাগফেরাতে জন্য দোয়া ও মিলাদ দের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে মনোনীত- কে মৃত্যুদাবীর চেক হস্তান্তর করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সোনালী লাইফের এসিস্ট্যান্ট সেলস ম্যানেজার মোহাম্মদ আলাউদ্দিন,
ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ মোবারক হোসাইন, ইউনিট ম্যানাজার সালাউদ্দিন, মোঃ মুরাদ, আইটি অফিসের মাহমুদ শাহাদাত, মসজিদের সভাপতি মোঃ মাহফুজ, সেক্রেটারি মাস্টার মোঃ মনির হোসাইন সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও কোম্পানির কর্মকর্তাবৃন্দরা ।
প্রসঙ্গগত প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যাবধি নির্দিষ্ট দিনে বীমা দাবী পরিশোধ করে গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখে জীবন বীমায় স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স । সোনালী জীবন-সুখের জীবন।