বোয়ালখালীতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আছহাব উদ্দিন ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীবের( ইউএনও) ভূমিকা নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দোয়াত-কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী রেজাউল করিম রাজা। বুধবার বিকেল ৪টায় তার পৌর সদরের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ভোটের আগের রাতে ইউএনও-ওসি এবং হেলিকপ্টার প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহেদুল হক গোপন বৈঠক করেছেন।
যার প্রমাণ রাজার কাছে রয়েছে। কয়েক কোটি টাকার লেনদেনে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্দ করেছে।
ওসি শ্রীপুর-খরণদ্বীপ ও আমুচিয়া ইউনিয়নে প্রায় কেন্দ্রের গাড়ি বহর নিয়ে ভোটারদের ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোট দান থেকে বিরত রাখেন। ভোটের দিনও একই কায়দায় তিনি প্রতিটি কেন্দ্রে অবতীর্ণ হয়ে আমার কর্মী সমর্থকদের মারধর করেছেন। ফলে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে। আমার ভোটাররা ভোট দিতে পারেনি। দোয়াত-কলম প্রতীকের কর্মী সমর্থক ও এজেন্টদের মারধর করা হয়েছে। এবিষয়ে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকতাদের জানিয়েছি। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাহেদুল হকের পক্ষে ভোটারদের মাঝে টাকা বিতরণসহ নির্বাচনী আরচণ বিধি লঙ্ঘনের তথ্য প্রমাণসহ একাধিক অভিযোগ নির্বাচন কমিশনে দাখিল করেও কোনো প্রতিকার পাইনি। আমি এর সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করছি।এছাড়া শাকপুরা, সারোয়াতলীসহ বিভিন্ন কেন্দ্রে তার এজেন্টদের বের করে দেয়াসহ জাল ভোট দেয়ার অভিযোগ দেয়ার পরও প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নেয়নি।