চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ এনামুল হক বলেন, মহানবী স. ছিলেন মহান আল্লাহ প্রেরিত মানবতার মহান শিক্ষক। তিনি তার জীবনের সর্বক্ষেত্রে জাতির সামনে মহান আদর্শকে তুলে ধরেছেন। মহানবী স. এর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদেরকে ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় জীবন পরিচালনা করতে হবে। বিশেষ করে শিক্ষকরা হচ্ছেন সমাজের আইডল। তাদের জীবনে সার্বজনীন আদর্শের প্রভাব থাকলে সেখান থেকে সমাজে আদর্শ ছড়িয়ে পড়বে। মহানবী স. ছিলেন মহান আল্লাহ প্রেরিত মানবতার মহান শিক্ষক। তিনি তার জীবনের সর্বক্ষেত্রে জাতির সামনে মহান আদর্শকে তুলে ধরেছেন। মহানবী স. এর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদেরকে ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় জীবন পরিচালনা করতে হবে। বিশেষ করে শিক্ষকরা হচ্ছেন সমাজের আইডল। তাদের জীবনে সার্বজনীন আদর্শের প্রভাব থাকলে সেখান থেকে সমাজে আদর্শ ছড়িয়ে পড়বে। এখন যে রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে এখানে নৈতিকতা ও দক্ষতার সমন্বয় প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে শিক্ষকসমাজ।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে লোহাগাড়া প্রাথমিক শিক্ষক পরিবারের আয়োজনে সীরাত প্রোগ্রামে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
লোহাগাড়া উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু জাফরের সভাপতিত্বে ও শিক্ষক আবছার উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ ইনামুল হাছান। বিশেষ অতিথি ছিলেন লোহাগাড়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ ড. মাহমুদুল হক উসমানী, মোস্তাফিজুর রহমান কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মু. আবু তাহের, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আসাদুল্লাহ ইসলামাবাদী, সাংবাদিক ও কলামিস্ট আরফাত হোছাইন বিপ্লব, সহকারী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এ এস এম মনির উদ্দিন, পাঁচলাইশ থানা সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু তোরাব, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কাজী নুরুল আলম চৌধুরী, শিক্ষক নেতা মাস্টার নাছির আহমেদ ও জহির উদ্দিন বশির প্রমুখ।
কনফারেন্সে বক্তারা বলেন, ধার্মিকতা ছাড়া নৈতিকতা চর্চা করা যায় না। সকল ধর্মই সাম্যের কথা বলে, নৈতিকতার কথা বলে। একটা ইনসাফভিত্তিক সমাজ বিনির্মানে সবাইকে স্ব স্ব স্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।