বেটউইনারের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করার পরই অনেকটা নিশ্চিত হওয়া গিয়েছিল যে, সাকিব আল হাসানই হচ্ছেন এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। এছাড়া দেখার বিষয় ছিল মুশফিকুর রহিম এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টিতে দলে ফেরানো হয় কি না।
বিশেষ করে লিটন দাস এবং নুরুল হাসান সোহানের ইনজুরির কারণে এই দুই সিনিয়রের দলে ফেরার পথটা সুগম হয়েই ছিল। অবশেষে সব জ্বল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সাকিব আল হাসানকে করা হলো টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক এবং দলে ফেরানো হলো মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে।
সাকিব শুধু আসন্ন এশিয়া কাপেই নয়, চলতি বছর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
মূলত জিম্বাবুয়ে সফরে টি-টোয়েন্টি দলে যারা ছিলেন তাদেরকেই এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হলো। শুধু ইনজুরির কারণে বাদ পড়লেন নুরুল হাসান সোহান এবং ওপেনার লিটন দাস। এই দু’জনের জায়গায় দলে ফিরলেন মুশফিক এবং মাহমুদউল্লাহ। আর সাকিব আল হাসানকে দলে ফেরানো হলো অধিনায়ক হিসেবে।
জিম্বাবুয়ে সফরে টি-টোয়েন্টি দল থেকে বিশ্রাম দেয়া হয়েছিল দু’সিনিয়র মুশফিক এবং রিয়াদকে। সাকিব নিজে থেকেই ছুটি নিয়েছিলেন। যদিও সোহানের ইনজুরির কারণে জিম্বাবুয়ে সফরের শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দলে ফেরানো হয়েছিল রিয়াদকে।