পণ্য আমদানির ঋণপত্র বা এলসি না খুলেই ৮৭২টি গাড়ি এসেছে বাংলাদেশের দুই বন্দরে।
গত ২২ নভেম্বর জাপান থেকে ‘মালয়েশিয়া স্টার’ জাহাজে এসব গাড়ি এনেছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, এসব গাড়ির মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে ৩২১টি ও মোংলা বন্দরে ৫৫১টি এসেছে। এসব গাড়ির মধ্যে কতগুলোর ঋণপত্র নেই তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাহাজটির শিপিং এজেন্ট এনসিয়েন্ট স্টিমশিপ কম্পানি লিমিটেডের পরিচালক মোরশেদ হারুন।
এদিকে এলসি ছাড়া গাড়ি বন্দরে পৌঁছার পর আমদানিকারকরা এখন বিভিন্ন ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন, যাতে দ্রুত ঋণপত্র জমা দিয়ে সেগুলো ছাড় করে নেওয়া যায়। তবে, সেটি না করতে পারলে তারা শিপিং লাইন বিএল ইস্যু করতে পারবে না। আর বিএল ইস্যু করতে না পারলে সেটি শুল্কায়নের জন্য কাস্টমসে জমা পড়বে না। শুল্কায়ন না হলে গাড়িগুলো বন্দরে পড়ে থাকবে। আর ৪৫ দিন পার হলে কাস্টমস চাইলে গাড়িগুলো নিলামে তুলতে পারবে।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সংশ্লিষ্ট গ্রুপের উপকমিশনার কামরুন নাহার লিলি গণমাধ্যমকে বলেন, সব তথ্য যাচাই করতে আইটি বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছি। তারা তথ্য দেওয়ার পর আসল ঘটনা বুঝা যাবে।