আজ শনিবার ৪ মে ২০২৪, ২১শে বৈশাখ ১৪৩১

ইন্টারন্যাশনাল তাহফিয স্কুল কক্সবাজার-এর যাত্রা

ইমাম খাইর, কক্সবাজার : | প্রকাশের সময় : রবিবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৪ ০৫:৩৭:০০ অপরাহ্ন | কক্সবাজার প্রতিদিন

কক্সবাজারে এই প্রথম যাত্রা করলো আন্তর্জাতিক মানের ইংলিশ ভার্সনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “ইন্টারন্যাশনাল তাহফিয স্কুল কক্সবাজার।”

 

যেখানে জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম ও ক্যাম্ব্রিজ কারিকুলামের সঙ্গে সমন্বয় করে শিক্ষা দেওয়া হবে। পাশাপাশি তাহফিযুল ক্বুর’আনের উপরে বিশেষ গুরুত্ব পাবে। গড়ে উঠবে যোগ্য ও দক্ষ নাগরিক।

 

রবিবার (১৪ জানুয়ারি) ছিল স্কুলের প্রথম দিন।

 

দিনটিতে কচিকাচা শিশু শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতিতে মুখরিত হয়ে উঠেছিল আইটিএস আঙ্গিনা।

 

শিশু শিক্ষার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বরণ করেন শিক্ষকগণ।

 

এরপর শ্রেণি কার্যক্রম উদ্বোধন উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

 

সেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের উপস্থিতি ছিল বেশ উচ্ছ্বাসে ভরা।

 

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ রিদওয়ানুল কাবীর।

 

ভাইস প্রিন্সিপাল আহমাদুল হক আদনানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মালেক জাকির, পরিচালক মোহাম্মদ আলী, অভিভাবক আবদুর রহিম।

 

অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন সিবিএনের বার্তা সম্পাদক ইমাম খাইর।

 

এ সময় পরিচালক মো. হাসান মাহমুদ চৌধুরী, আবদুস সাত্তার, শিক্ষক আবু তাহের, হাফেজ মাওলানা নাজমুদ্দিন, হাফেজ মাওলানা মুবিনুল হক, শিক্ষিকা লুৎফুর শাহরিন বিউটিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

 

ইন্টারন্যাশনাল তাহফিয স্কুল (আইটিএস) প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য এবং ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা তুলে ধরেন প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ রিদওয়ানুল কাবীর।

 

তিনি বলেন, ইংলিশ ভার্সনে জেনারেল এবং তাহফিযের সমন্বয়ে পড়বে শিক্ষার্থীরা। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা কুরআন চর্চা করবে। শিখবে। এভাবে ক্লাস রুটিন সেট করা হয়েছে। পাশাপাশি গণিত, ইংরেজি, বাংলা বিষয়ে গুরুত্বের সঙ্গে পড়ানো হবে।

 

ইন্টারন্যাশনাল তাহফিয স্কুল (আইটিএস) কক্সবাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সড়কে (ফুয়াদ আল খতিব হাসপাতাল সংলগ্ন) এলাকায় এবছরই যাত্রা করলো।

 

২০২৪ শিক্ষাবর্ষে নার্সারি, কেজি, স্ট্যান্ডার্ড ওয়ান, স্ট্যান্ডার্ড টুতে ভর্তি করা হচ্ছে। তাহফিয সেকশনে নূরানী, নাজেরা এবং হিফয রয়েছে। দেশের এবং বাইরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চ ডিগ্রিধারী শিক্ষকগণ পাঠদান করবেন।