চট্টগ্রামের চন্দনাইশে ৩৩তম উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা ১৮ ফেব্রুয়ারি (শনিবার), দুপুর-১২টায় দোহাজারী ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হই। উক্ত সভায় সভাপতিত্ত্ব করেন চট্টগ্রাম-১৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি। এই সভায় আরোও উপস্থিত ছিলেন উক্ত কমিটির সহ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী, সদস্য সচিব স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. ফজলুল করিম, সদস্য যথাক্রমে মেয়র মাহবুবুল আলম (খোকা), নির্বাহী অফিসার মাহমুদা বেগম, থানার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন, চন্দনাইশের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আবু রাশেদ মো. নুরুদ্দীন, দোহাজারীর আরএমও, ডা. আহমেদ তানজিমুল ইসলাম, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কাজী লামীয়া শারমিন, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জাফর আলী হিরু, প্রেস ক্লাবের সভাপতি এড. মো. দেলোয়ার হোসেন, নার্সিং সুপারভাইজার কৃষ্ণা বড়ুয়া ও স্বাস্থ্য পরিদর্শক পুপুল চৌধুরী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন লোকমান হাকিম, নবাব আলী, আবদুল্লা আল নোমান বেগ, মনছুর আলী ফয়সাল, ডা. শেখ সাদী, সুব্রত বড়ুয়া, প্রিয়তোষ চক্রবর্তী বাবু, ওসমান আলী ভুট্টু, মিন্টু, বোরহান উদ্দীন গিফারী, সাংবাদিক মো. এরশাদসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী, জাহাঙ্গীর আলম, আরমান, এরশাদুর রহমান সুমন, মাওলানা সেলিম ও সায়েম প্রমুখ। সভায় হাসপাতালের নানান সমস্যা, স্বাস্থ্য সেবার মান বৃদ্ধিতে দুইজন কর্মচারী নিয়োগ ও এক্সরে মেশিনের ব্যবস্থা এবং সেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্র্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর এমপি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের খোঁজ-খবর নিতে তাদের সাথে কথা বলেন। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রী ক্রয় করার জন্য এমপির ব্যক্তিগত তহবিল হতে আর্থিক বরাদ্ধ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। অন্যদিকে পূর্ব সাতবাড়িয়ার ডায়াবেটিস রোগী মোসলিম মিয়ার ছেলে আরিফুল ইসলাম অভিযোগ করেন রাতে জরুরী বিভাগের ডাক্তারের আবাসিক চেম্বারে চিকিৎসা ফি বাবদ ৩ শত টাকা না দিলে রোগী ভর্তি করান না। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে তৎক্ষনাৎ তদন্ত করার জন্য এমপি সরাসরি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন।