চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি ও সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি ল' এলামনাই এসোসিয়েশন সদস্য এডভোকেট মো. মনজুর আলমের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গত ৩রা নভেম্বর চট্টগ্রাম ১ম যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বেঞ্চ সহকারীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা এই হামলায় অংশ নেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৬ নভেম্বর হামলায় আহত আইনজীবী এডভোকেট মো.মনজুর আলম এই সম্পর্কে জেলা আইনজীবী সমিতি বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন। উক্ত অভিযোগ সুত্রে জানা যায় নভেম্বরের ৩ তারিখ বিকাল ৪ টার দিকে মামলার নথি ও কজ লিস্ট দেখাকে কেন্দ্র করে অভিযুক্তদের সঙ্গে আইনজীবীর কথা কাটাকাটি হয় একপর্যায়ে আইনজীবীকে মারধর করে । পরে উক্ত আইনজীবী চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসাপাতালে চিকিৎসা নেন। ৬ নভেম্বর আইনজীবী সমিতিতে অভিযোগে পরিপ্রেক্ষিতে আইনজীবী সমিতি সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এএইচএম জিয়াউদ্দিন সহ ও সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি ল' এলামনাই এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক,রারের সাবেক আইটি সম্পাদক এডভোকেট মাহমুদ উল আলম মারুফ, সভাপতি, বারের সাবেক আইটি সম্পাদক ও এপিপি এড.এডভোকেট রাশেদুল আলম রাশেদ সহ নেতৃবৃন্দরা সংশ্লিষ্ট বিচারকদের কাছে বিষয়টি অবহিত করলে বিচারকরা হামলায় অভিযুক্ত যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো.সাইফুদ্দিন পারভেজ,মো. সুমন (খোরশেদ), মো.আবদুর রহিম সহ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের কর্মচারীদের প্রত্যাহার পূর্বক ওসডির আদেশ দেন। এই সম্পর্কে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এএইচএম জিয়াউদ্দিন বলেন,এডভোকেট মনজুর আলমের উপর হামলাকারী যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ, ১ম আদালতের বেঞ্চ সহকারীসহ সহ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ কতৃক উক্ত আদালত থেকে প্রত্যাহার পূর্ব ওএসডি করা হয়েছে।উক্ত বিষয়ে অভিযোগ শুনানিক্রমে সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কতৃপক্ষ পরর্বতীতে প্রয়োজনীয় বিভাগীয় ব্যবস্হা গ্রহণ করবেন।