বাংলাদেশ মায়ানমারে সীমান্তের চারটি সীমানা পিলার দিয়ে সকাল ৭টা ২০মিনিট থেকে সকাল ১১টা ৩০মিনিন পযর্ন্ত মটারশেল বিস্ফোরণের তুমুল শব্দে সীমান্তের মানুষের মনে কাপন সৃষ্টি করেছে।
একাধিক সুত্রে জানা যায় বাংলাদেশ মায়ানমারের সিমান্ত পিলার যথাক্রমে ৩৮,৩৯,৪০.৪১দিয়ে মায়ামানমারের অভ্যন্তরে চলে আসা তুমুল সংঘর্ষ এখনো অব্যাহত রয়েছে ওই দেশের সেনাবাহিনী ও আর্কান আর্মির মাঝে।
সম্প্রতি নতুন করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চাকঢালা, আমতলী.জামছড়ি. বাংলাদেশ মায়ামারের সীমান্ত ঘেষা মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে আতঙ্ক,এতদিন পর্যন্ত চলে আসা গোলাবারুদের বিকট শব্দ এই এলাকাতে শোনা না গেলেও ২-৩ দিন যাবত মায়ানমার অভ্যন্তরে চলে আসা সংঘাতের ব্যবহারিত গোলাবারুদের বিস্ফোরণের এখন ব্যাপক মাত্রায় শোনা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনিও বিষয়টি শুনেছেন বলে জানান।
ঘুমধুমের ফয়েজ উল্লাহ,মোঃকাশেম,সোনামিয়া সহ কয়েক ব্যাক্তি বলেন,সীমান্ত ঘেষা পাহাড়ে সৃজনাল অনক কিছুই চাষ করে পরিবারের জীবিকার নির্বাহের একমাত্র মাধ্যম ছিল, কিন্তু চলমান জটিল পরিস্থিতিতে প্রাণের ভয়ে সীমান্ত ঘেষা পাহাড় যেতে না পারাতে পরিবার পরিজন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।
যোগাযোগ করা হলে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবছার বলেন, তার আওতা ভুক্ত চাকঢালা,জামছড়ি,আষারতলী,আমতলীর মাট এলাকার মানুষের মাঝে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কিছুটা শঙ্কা কাজ করছে বলে জানান।