নাইক্ষ্যংছড়ি মায়ানমার সীমান্তর ঘুমধুমের ৩৫,৩৭,৩৯ পিলার দিয়ে মায়ানমার অভ্যন্তর থেকে সকাল ছয়টা থেকে কিছুক্ষণ পর থেমে থেমে ভারী অস্ত্রের বিস্ফোরণের বিকট শব্দে চলে রাত ৮টা পযর্ন্ত।
ঘুমধুমের ব্যাবসায়ী সরোয়ার এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন বাঝুবনিয়ার চাকপাড়া গ্রামের বসবাস রত উপজাতিরা চলমান উত্তেজনায় ভয়ে অন্যত্র সরে যাচ্ছে।
স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,আগেকার বিস্ফোরণের ধরন আর আজকের বিস্ফোরণের ধরনের ব্যবধান রয়েছে,আগে যে শব্দ করে বিস্ফোরিত হতো ওই দেশের অভ্যন্তরে,আর আজকের বিস্ফোরণের আওয়াজ ছিল আগের চাইতে অনেক তীব্র।
প্রতিদিনকার নিত্যনৈমিত্তিক এই ঘটনায় সীমান্ত জনপদের ঘুমধুম,চাকঢালা,জামছড়ি,আষারতলী মানুষের মনে বহুদা টেনশন কাজ করছে বলে তারা গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে গোয়েন্দা বিভাগের দায়িত্বরত এক ব্যক্তি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তের ওই দেশের অভ্যন্তরে বিস্ফোরিত বস্তুগুলো হচ্ছে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন আর্টিলারি মটারশেল।
যোগাযোগ করা হলে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন প্রতিদিনের মতো উনিও লোক মুখে শুনেছেন বিষয়টি।
উক্ত এলাকার বাসিন্দা ফয়েজুর রহমান বলেন আজ প্রায় একমাস জাবত সিমান্ত ঘেষা তার সবজির বাগান সহ জুম চাষ রয়েছে তার, সীমান্তের চলমান সমস্যাগুলোর কারণে যেতে পারছেননা ভয়ে,পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দারুণ অর্থনৈতিক ভাবে দৈন্যদশায় আছেন তিনি।