গত জানুয়ারী মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ এনাম নাহার মোড় শাখার প্রোগ্রাম অর্গানাইজার সাবিনা ইয়াসমিন দৈনিক সাঙ্গু সন্দ্বীপ প্রতিনিধি ইলিয়াছ সুমন কে মুছাপুর ১ নং ওয়ার্ডের অমন্দের গৌ বাড়িতে গফুরের জরাজীর্ণ ঘর ও তার দুটি মেয়ের কথা বলে, একটা ঘর যদি ব্যাবস্হা করা যায়। জানুয়ারী মাসের ২০ তারিখ সাঙ্গু প্রতিনিধি গফুরের ঘরটি দেখতে গেলেন , পর দিন চট্টগ্রামের বহুল প্রচারিত দৈনিক সাঙ্গু পত্রিকায় নিউজ করলাম নিউজ হলো জরাজীর্ণ ঘরে গফুরের বসবাস স্ত্রী ২ মেয়ে কে দিশেহারা নিউজ করার করার পর বিষয়টি নজরের আসে ইরামন ফাউন্ডেশনের, ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আকবর হায়দার মুন্না সমাজকর্মী রুস্তম ও মিশনকে গফুরের ঘর পরিদর্শনের জন্য পাঠান, তারা গিয়ে ইরামন ফাউন্ডেশন থেকে তার ঘর করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন, সে মোতাবেক গত ১৫ দিন কাজ শেষ করছেন, কাজের সার্বক্ষিক তদারকি করছেন রুস্তম। ২৪ ফেব্রয়ারি দুপুরে ইরামন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে এসে গফুরের হাতে ঘরের চাবি তুলে দেন।
ইরামন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আকবর হায়দার মুন্না বলেন, আমাদের ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই হত-দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে। আমরা অসহায় ও দুস্থদের শিক্ষা-চিকিৎসায় সহায়তা ও বাসস্থান নির্মাণ করে দিয়ে থাকি।
ঘর পাওয়ার পর গফুরের অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি সর্ব প্রথম কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি নারী প্রগতি কর্মি সাবিনা ইয়াসমিনকে সে বিষয়টি সাংবাদিকদের অবহিত না করলে আজ আমার ঘর হতো না, আমার এ কাজের যারা সহযোগিতা করছেন প্রত্যকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।