আজ রবিবার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

ঘাতকচক্রের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নয়: মেয়র

নিজস্ব প্রতিবেদক : | প্রকাশের সময় : শুক্রবার ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ১১:০৮:০০ অপরাহ্ন | চট্টমেট্টো

চট্টগ্রাম: গুজব-মিথ্যাচার বাকস্বাধীনতা নয় উল্লেখ করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ঘাতকচক্রের জন্য কোনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নয়। যারা গ্রেনেড মেরে প্রধান বিরোধীদলের নেত্রীসহ সামনের সারির সবাইকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল তাদের এখনো প্রকাশ্যে সভা সমাবেশ করতে দেওয়াই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদারতা, আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সহনশীলতা।

 

 

 

কিন্তু নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামের বদলে যদি রাজপথে পেট্রল বোমার আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশের ও জনগণের জানমালের ক্ষতি করা হয় তাহলে আওয়ামী যুবলীগের নেতা-কর্মীরা চুপ করে বসে থাকবে না। তারা রাজপথে সমুচিত জবাব দেবে।

 

 

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারা দেশে জামায়াত-বিএনপির নৈরাজ্য, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে যুবলীগ নেতা দেবাশীষ পাল দেবুর উদ্যোগে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় নগরের কদমতলী শুভপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন রাহাত সেন্টারের বিপরীতে পলাশী মার্কেটের সামনে যুবলীগ নেতা দেবাশীষ পাল দেবুর সভাপতিত্বে ও যুবলীগ নেতা সুফিউর রহমান টিপু  ও মারুফুল ইসলাম মারুফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম ১১ আসনের সংসদ সদস্য এমএ লতিফ।  

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, পাতাল রেল, নদীর তলদেশে টানেল সহ লাখো কোটি টাকার মেগা প্রজেক্টের উন্নয়ন থেকে মেগা পার্সেন্টেজ খেতে না পারে হাওয়া ভবনের মি. টেন পার্সেন্ট ও তার সহযোগীদের মনে বড় জ্বালা। তাদের মনের আগুন ঘৃণার আগুন হয়ে সারা বাংলাদেশ জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিতে চায়। কিন্তু কোনো বিদেশি প্রভুর ছত্রছায়ায় আন্দোলনের অধিকারের নামে দেশ জাতিকে নিয়ে তাদের এই ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না, শক্ত হাতে প্রতিরোধ করা হবে।  

বক্তব্য দেন নগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মাহাবুবু হক মিয়া, সদরঘাট থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কাউন্সিলর আতাউল্লাহ চৌধুরী, শওকত আলী, আসিফ খান, আবদুল মালেক, জাকের আহমেদ খোকন, নায়েবুল ইসলাম ফটিক, আনিফুর রহমান লিটু, নুরনবী পারভেজ, মো. লোকমাান, রায়হান নেওয়াজ সজীব, মারুফ আহমেদ সিদ্দিক, ইমতিয়াজ আহমেদ বাবলা, জাহিদ হোসেন খোকন, সালাউদ্দিন বাবর, ফরহাদ আব্দুল্লাহ, মো. ইসমাঈল, দিদারুল আলম, নুসরাত জাহান শাওন, সোহেল রানা, মো. সালাউদ্দিন, মো. দিদার, মো. শরীফ, কাজী মো. আরিফ, সারোয়ার হোসেন, মারুফুল ইসলাম মারুফ, মো. সাজিবুল ইসলাম সজিব, ইয়াসিন আরাফাত, যুবায়ের হোসেন অভি, মো. এমরান, মো. কায়সার, জব্বার জনি, রমজান আলী, আবু নাছের জুয়েল, মাহমুদুর রহমান বাপ্পি, কিরন নুরুল আজিম বাবুল, রিপন, আলী নুর রুবেল, টিপু খান প্রমুখ।  

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো. মনির, মো. আরমান, মো. শোয়েব, মো. আরফাত, তানভীর বিন হাসান, মোস্তফা মামুন ভূইয়া, টিপু খানমনির আহমেদ, আমির হোসেন জুয়েল, মোহাম্মদ জুমা ইসলাম, মোহাম্মদ দেলোয়ার, মোহাম্মদ লাভলুজুয়েল খান, ওমর খালেখ সাগর, আব্দুল্লাহ আল সিফাত, মোহাম্মদ রিদয়, আশিকুর রহমান হিমেল, নুর নবি, মো. শহিদুল্লাহ্ শহীদ, মোমিনুল হক, রোকন উদ্দিন, মাকসুদুর রহমান, মো, সোহেল, জাহিদুল আলম, মো. মাসুম, আলাউদ্দিন সোহেল, হৃদয় কুমার দাশ, নুর শরীফ রকি, আব্দুল্লাহ্ আল মামুন, নাজমুল হক নোমান, মো. জালাউদ্দিন, মো. রুবেল, রবিউল হোসেন, আকবর জুয়েল, সৈয়দ সুলতান, আবিদ হাসান, ইফতেখার উদ্দিন ইফতি, হারুনুর রশীদ, নুরুল ইসলাম রিয়াদ, ওমর ফারুক, মো. আবসার, ইমাম হোসেন ইমন, দুঃখু মিয়া, সম্রাট, আরমান, পলাশ চক্রবর্তী, সজীব কান্তি দাশ, নবী, সাকিব, ইমন, উপল প্রমুখ।

 



সবচেয়ে জনপ্রিয়