আজ রবিবার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সাধারণ হওয়া একটা অসাধারণ ব্যাপার: এমএ মালেক

নিজস্ব প্রতিবেদক : | প্রকাশের সময় : শুক্রবার ৩ জুন ২০২২ ১২:৩৮:০০ অপরাহ্ন | চট্টমেট্টো

আমি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাইনি। কিন্তু আজ দেশের একটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংবর্ধনা পেয়েছি। এটা আমার জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। পদক পাওয়ার আশায় কোনো কাজ করলে পদক পাওয়া যায় না। কাজ করতে হয় নিরলসভাবে। তাহলে পদক আপনার কাছেই আসবে।  

সাংবাদিকতায় একুশে পদক পাওয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও দৈনিক আজাদী সম্পাদক এমএ মালেক।  

বৃহস্পতিবার (২ জুন) দুপুর ১২টায় চবি উপাচার্য দফতরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে এমএ মালেকের হাতে সংবর্ধনা স্মারক তুলে দেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার।  

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চবি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এসএম মনিরুল হাসান, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক রাশেদ মোস্তফা, কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহবুবুল হক, প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভুঁইয়া, দৈনিক আজাদীর প্রধান প্রতিবেদক হাসান আকবর ও এমএ মালেকের ছেলে ওয়াহিদ মালেক ও শিহাব মালেক উপস্থিত ছিলেন।  

দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এমএ মালেক বলেন,  দৈনিক আজাদী স্বাধীন বাংলার প্রথম সংবাদপত্র। সেদিন আজাদীর শিরোনাম ছিল ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’। আজ ‘জয় বাংলা’ দেশের জাতীয় স্লোগান হয়েছে। তবে আমি পদকের আশায় কখনো কিছু করিনি। সাধারণ হওয়া একটা অসাধারণ ব্যাপার, এটা সবাই পারে না। আর আমি সাধারণ হয়েই থাকতে চাই।

 উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, আমার বাবার সকাল শুরু হতো চা, বিস্কুট আর আজাদী পত্রিকা দিয়ে। একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক এমএ মালেককে সংবর্ধিত করতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমার দেখা খুব বিনয়ী একজন মানুষ তিনি। পারিবারিকভাবে একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান হলেও তিনি সর্বস্তরের মানুষের প্রতি যে বিনয়ী আচরণ করেন তা প্রশংসনীয়।

 

 

 



সবচেয়ে জনপ্রিয়