অশান্তির সীমান্ত এলাকাতে এখন পুরোপুরি শান্তি ফিরে এসেছে আগের মত,গত পাচ দিন পযর্ন্ত ঘুমধুম থেকে বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠা সদর ইউনিয়নে আষারতলীতে নেমে এসেছে নিরবতা, সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মানুষের মনে কাপন সৃষ্টিকারী বিস্ফোরণের বিকট আওয়াজ বন্ধ হয়ে যাওয়াতে মানুষের মনে ফিরেছে স্বস্তি।
উত্তেজনাপূর্ণ উক্ত এলাকার সীমান্তের কাছাকাছি হাজারো মানুষের ক্ষেত খামার জুম চাষ সহ নানা প্রকার কৃষি পণ্য উৎপাদনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সহস্রাধিক মানুষ পড়েছিল মহা বিপাকে।
টানা চলে আসা মিয়ানমরের অভ্যন্তরে সে দেশের স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী আরকান আর্মি এবং সেনাবাহিনীর মধ্যকার রক্তে রঞ্জিত সংঘর্ষের জেরে বাংলাদেশের সীমানার কাছাকাছি ওই দেশের অভ্যন্তরের বিধ্বংসী গোলাবারুদের তুমুল আওয়াজে কেঁপে উঠতো নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ভিতরের অংশ, ঐ কারণে আতঙ্কগ্রস্ত কৃষকরা তাদের ক্ষেত খামারে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল প্রাণের ভয়ে, এখন পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হওয়াতে যে যার অবস্থান থেকে কাজে ফিরেছে সবাই।
ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন আগের চাইতে বহুগুণে স্বাভাবিক হয়েছে মানুষের দৈনন্দিন কর্মতৎপরতা,ঘুমধুমের তমব্রু বাজারের ব্যাবসায়ী সরোয়ার জানান তাদের বাজারের ব্যাবসায়ীদের ভয় কেটেছে তাই আগের নিয়মানুযায়ী দোকান খোলা বন্ধ করছেন।
ঘুমধুমের ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ আলম বলেন,সীমান্তে উত্তেজনা না থাকাতে তার এলাকার মানুষ স্বরূপে ফিরেছে যে যার কর্মে,মানুষের মনে আনন্দ এসেছে সীমান্ত এলাকায় গন্ডগোল থেমে যাওয়াতে।