চাকরি দেওয়ার নামে তিন চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকে ৮ লাখ ২০ হাজার টাকা আদায়ের ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) কর্তৃপক্ষ।
শনিবার (৬ আগস্ট) বিকেলে চবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়।
চার সদস্য তদন্ত কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে- চবির শাহ আমানত হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক নির্মল কুমার সাহাকে। এছাড়া সদস্য সচিব হিসেবে আছেন গোপনীয় শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফজলুল করিম। বাকি দুই সদস্য হলেন- সহকারী প্রক্টর মো. আহসানুল কবীর পলাশ এবং কেন্দ্রীয় স্টোর শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার রাশেদুল হায়দার জাবেদ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চবি প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দফতরের অফিসার সেলে গ্রন্থাগার সহকারী গ্রেড-২ পদে কর্মরত মানিক চন্দ্র দাস চবিতে চাকরি দেওয়ার নামে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা নেওয়ার খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। যা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। এ অবস্থায় মানিক চন্দ্র দাসের সম্পৃক্ততা ও সংবাদ-মাধ্যমে প্রকাশিত ঘটনা তদন্ত করে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে তদন্ত কমিটিকে।