ঘূর্ণিঝড় রেমালের শেষের তান্ডবে পুরো শক্তি নিয়ে সন্দ্বীপ উপজেলার হরিশপুর এলাকায় তাণ্ডব চালিয়েছে । প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ে ঘর-বাড়ি, তছনছ হয়েছে, ভেঙে পড়েছে গাছ-পালা। গতকাল রাত ৯ থেকে হরিশপুর ইউনিয়নে রাতভর বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ায় ভেঙে গেছে ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা। এতে ৫ নং ওয়ার্ডের
ফয়জুল মাওলার বাড়ীর ফারভেজ ঘর ঘরের উপরের অংশ উড়ে তছনছ হয়ে গেছে।
৩ নং ওয়ার্ডের খাল পাড়ের আহসান উল্ল্যার টিনশিট ঘর, দিলদারের ঘর, আমেনার পাকের ঘর, সোহেল রানার বাঁশের ঘর সম্পন্ন ঘর উড়ে গেছে, মোহাম্মদ আলীর টিনশিট ঘর, জাপর আলি মুহরি নতুন বাড়ীর সাহাবউদ্দীনের টিনের ঘর, হানিফের টিনশিট ঘর ও গবাদি পশু ঘর বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় হরিশপুরের ক্ষতি গ্রাস্ত ঘর গুলি পরিদর্শনে যান সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিগ্যান চাকমা, এ সময় তিনি ক্ষতি গ্রাস্ত ঘর গুলোর মালিকের সাথে কথা বলেন এবং জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতার আসস্ত করেন।
এ ছাড়া ও দ্বীপের বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে গাছ পড়ে ঘর দোকান পাঠ ও বিদ্যুৎ খুটি ভেঙে পড়ছে এতে সন্দ্বীপে ৪০ হাজার গ্রাহক ৪৮ ঘন্টা বিদ্যুৎ বিহীন রয়েছে। তাতে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে মোবাইল ও ফেসবুক ব্যাবহার কারীরা তারা গতকাল থেকে হন্য হয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও কম্পিউটার দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন।