শনিবার ২০ এপ্রিল ভোর থেকে রাত ৮টা পযর্ন্ত ঘুমধুম থেকে দৌছড়ি ইউনিয়ের শেষ সীমান্ত এলাকা পযর্ন্ত মিয়ানমার থেকে গোলাবারুদ বিস্ফোরণের শব্দ আসেনি নাইক্ষ্যংছড়ির অভ্যন্তরে।তবে শনিবার নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের সাপমারা ঝিড়ির সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের ভিতর থেকে ৩ জন বিজিপি সদস্য সিভিল পোশাকে নিরস্ত্রভাবে বাংলাদেশের ভিতরে এসে চাকঢালা বিওপিতে আত্মসমর্পণ করেছে বলে জানা গেছে, যোগাযোগ করা হলে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবছার বলেন,নতুন করে আবারও তিনজন মিয়ানমার বিজিবি সদস্য আসার খবর তিনিও শুনেছেন। বর্তমানে তারা নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবি স্কুলের আশ্রয় কেন্দ্রে আছেন। এই পযর্ন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিয়ানমার বাহিনীর মোট ২৭৭ জন ব্যাক্তি আশ্রয়ে আছেন। আশ্রিত সবাইকে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২২শে এপ্রিল মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর কথা রয়েছে। উল্লেখ্য পাশ্ববর্তী মিয়ানমার তাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে কয়েকটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপের সঙ্গে প্রায় দুই বছর ধরে সংঘর্ষ চলে আসছে উক্ত সংঘর্ষের ময়দানে টিকতে না পেরে প্রাণ ভইয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বিভিন্ন সময় শত শত বিজিপি এবং সেনা সদস্য বাংলাদেশের ভিতরে পালিয়ে আসে।