বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ভোর থেকে সন্ধ্যা ৭টা পযর্ন্ত কোন সীমান্ত পিলার এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের ভিতর থেকে গোলাবারুদ বিস্ফোরণের শব্দ নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত এলাকায় আসেনি। ৪৫/৪৬/৪৭/৪৮ সীমান্ত এলাকার,মোঃ রহমান,শফিক,নুর আলম জানান বৃহস্পতিবার ভোর থেকে সন্ধ্যা ৭টা মধ্যে উক্ত সীমান্ত পিলার দিয়ে কোন প্রকার মর্টারশেল এবং গোলাগুলির আওয়াজ তাদের এলাকায় আসেনি,সীমান্ত পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। উল্লেখ্য গত কয়েকদিন ধরে জামছড়ি ফুলতলী এলাকায় মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে গোলাগুলি এবং মর্টারশেল বিস্ফোরণের শব্দ নাইক্ষ্যংছড়ির তিন সীমান্ত পিলার এলাকায় এসেছে অনেকবার।এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয় পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পযর্ন্ত তার আওতাধীন সীমান্ত এলাকার কোন জায়গা দিয়ে বিস্ফোরণের শব্দ এসেছে বলে তিনি কোন মাধ্যমে শুনেননি। উল্লেখ্য গত ১১ মার্চ তিন দফায় সকাল,বিকেল এবং সন্ধ্যার সময় এসে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন বিজিপির ১৭৭ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ির ৮নং ওয়ার্ডের ৪৫ এবং ৪৬ নং সীমান্ত পিলার জামছড়ি এলাকা দিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে প্রবেশ করে,তারা বতর্মানে নাইক্ষ্যংছড়ি জোন সদরের ১১ বিজিবির প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছেন। মিয়ানমার বিজিপি সদস্যরা উক্ত বিদ্যালয় অবস্থান করার কারণে মোট ৩৬২ জন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার ব্যাঘাত ঘটছে,তবে একটি সুত্রে জানা গেছে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার বিজিপি সদস্যদের আগামী কয়েক দিনের মাঝে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।